বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২, ২০২৫, ১০:৪৫ এএম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ছেন টাইটানিক পরিচালক, দায়ী ট্রাম্প

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ২, ২০২৫, ১০:৪৫ এএম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ছেন টাইটানিক পরিচালক, দায়ী ট্রাম্প

ছবিঃ সংগৃহীত

দ্রুতই নিউজিল্যান্ডের নাগরিক হতে চলেছেন বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও টাইটানিক পরিচালক জেমস ক্যামেরন। এ নিয়ে তিনি স্বস্তিও প্রকাশ করেছেন গণমাধ্যমে। দ্বিতীয়বার ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রকে ‘ভয়ংকর’ হিসেবে দেখছেন তিনি।

৭০ বছর বয়সী এই চলচ্চিত্র নির্মাতা ট্রাম্পের দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হবার বিষয়ে নিউজিল্যান্ডের সংবাদমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “আমি এটাকে ভীতিকর মনে করি।   যুক্তরাষ্ট্র যদি তার ঐতিহ্যগত মূল্যবোধের পক্ষে না দাঁড়ায়, তবে সেটা সত্যি ভবিষ্যতে খারাপ কিছু নিয়ে আসতে যাচ্ছে। আমি চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি, যা কিছু ঠিক ছিল তার উল্টোদিকে মোড় ঘুরছে সব। ঐতিহাসিক দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র যুগ যুগ ধরে যে আদর্শের ওপর দাঁড়িয়ে আছে, তার পক্ষে না থাকাটাও মার্কিন নাগরিকরা মেনে নিতে পারেন না। এটা পুরোটাই ফাঁপা একটি নীতি।”

টাইটানিক পরিচালক ২০১২ সাল থেকে সাউথ ওয়াইরারাপায় একটি বড় ডেইরি ফার্মের মালিক এবং দীর্ঘদিন ধরেী তিনি নিউজিল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাসের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন, কারণ তিনি তার পরিচালিত জনপ্রিয় আভাটার চলচ্চিত্রগুলি নিয়ে ওয়েলিংটনের ওয়েটা ডিজিটাল স্টুডিওর সঙ্গে করেছেন।

ক্যামেরন মার্কিন রাজনীতির বৈশ্বিক প্রভাব স্বীকার করে বলেন, “আমি জানি না এখানে আমি কতটা নিরাপদ অনুভব করি, তবে অন্তত প্রতিদিন প্রথম পৃষ্ঠায় সেই খবর দেখতে হবে না আমাকে নিউজিল্যান্ডে। এখানে এটা বিরক্তিকর হয়ে গেছে। নিউজিল্যান্ডের সংবাদমাধ্যমগুলো অন্তত এ ধরনের খবর তৃতীয় পাতায় রাখে। আমি আর ট্রাম্পের মুখ দেখতে চাই না।”

তিনি আরও বলেন, তার নিউজিল্যান্ড নাগরিকত্ব খুব দ্রুতই পেতে যাচ্ছেন। কানাডায় জন্ম নেয়া এই নির্মাতা নিউজিল্যান্ডকে নিজের জন্মভূমির মতোই মনে করেন বলে জানান। তিনি জানান, কানাডায় বড় হওয়ায় তিনি নিউজিল্যান্ডে অনেক মিল খুঁজে পান। এখানে মানুষের প্রতি মানুষের পারস্পরিক সম্মান আছে, যা তিনি তার সন্তানদের শেখাতে চেয়েছেন সবসময়ই।

সুত্র: দ্য গার্ডিয়ান

আরবি/এসএস

Link copied!