সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১১, ২০২৫, ০৩:৪০ পিএম

পাকিস্তানের তীব্র হামলায় হতবাক হয়ে যায় ভারত : সিএনএন

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১১, ২০২৫, ০৩:৪০ পিএম

পাকিস্তানের তীব্র হামলায় হতবাক হয়ে যায় ভারত : সিএনএন

প্রতীকী ছবি

টানা কয়েকদিনের হামলা-পাল্টা হামলা ও সংঘাতের পর অবশেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান। দুই পারমাণবিক দেশের মধ্যে সংঘর্ষ চরম আকার ধারণ করার আগেই যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ‘শান্তির পথে’ এগিয়ে এসেছে দেশগুলো।

মঙ্গলবার (৬ মে) মধ্যরাতে পাকিস্তানে ভারতের হামলার জবাবে দেশটিতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান। সে হামলায় ভারতের শক্তিশালী ৫টি যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি করে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী, যার মধ্যে ৩ টি বিশ্বখ্যাত রাফাল জেট ফাইটার। পাকিস্তানি হামলার মাত্রা দেখে হতবাক হয়ে পড়ে ভারত।

সূত্রের বরাত দিয়ে শনিবার (১০ মে) নিজেদের লাইভ আপডেটে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

জনপ্রিয় এই সংবাদমাধ্যম বলছে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের বড় ভূমিকা ছিল বলে জানিয়েছেন পাকিস্তান সরকারের একটি সূত্র। ওই সূত্রটি (সংঘাত নিরসনে) আলোচনা প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সামরিক কর্মকর্তা সিএনএনকে জানান, দুই দেশের মধ্যে তীব্র লড়াইয়ের পর যখন পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তখনই এই চুক্তির প্রেক্ষাপট তৈরি হয়।

তিনি আরও বলেন, শুক্রবার উভয়পক্ষ শান্তিচুক্তির পথে অগ্রসর হচ্ছিল, কিন্তু শনিবার ভোরে ভারত তিনটি পাকিস্তানি বিমান ঘাঁটিতে আকাশ থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালে ইসলামাবাদ বিস্মিত হয়।

সূত্রটি জানায়, পাকিস্তানের পাল্টা আক্রমণের মাত্রায় ভারত হতবাক হয়ে পড়ে। এরপর শনিবার উভয়পক্ষ আলোচনায় আন্তরিকভাবে অংশ নিতে শুরু করে। 

যদিও আলোচনা চলার সময়ও ভারত কিছু রকেট নিক্ষেপ করেছিল এবং পাকিস্তান তার পাল্টা জবাবও দেয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাসের কারণে আলোচনা থেমে যায়নি।

পাকিস্তানি ওই সূত্রটি আরও জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও (ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে) এই আলোচনা এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করেন। পাশাপাশি সৌদি আরব ও তুরস্কের কর্মকর্তারাও আলোচনায় যুক্ত ছিলেন।

শনিবার বিকেলের পর উভয়পক্ষ আর নতুন কোনো হামলা চালায়নি। এর দুই ঘণ্টা পর আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেওয়া হয়।

তবে সূত্রটি জানায়নি, ঠিক কীভাবে রুবিও ভারতের সম্মতি আদায় করেন। ভারতীয় কর্মকর্তারা এ বিষয়ে ভিন্ন অবস্থানে রয়েছেন। 

তাদের মতে, এই চুক্তি সরাসরি পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করেই হয়েছে; যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতার প্রভাব খুব একটা ছিল না।

Link copied!