বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৬, ২০২৫, ০৭:৪৭ পিএম

এবার আরাফার খুতবা দেবেন শেখ সালেহ বিন হুমাইদ

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৬, ২০২৫, ০৭:৪৭ পিএম

শেখ সালেহ বিন হুমাইদ। ছবি- সংগৃহীত

শেখ সালেহ বিন হুমাইদ। ছবি- সংগৃহীত

চলতি বছরের হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন আরাফার খুতবায় ভাষণ দেবেন গ্র্যান্ড মসজিদের প্রবীণ ইমাম ও সৌদি আরবের প্রখ্যাত আলেম শেখ সালেহ বিন হুমাইদ। রোববার (২৫ মে) সৌদি ধর্ম বিষয়ক প্রেসিডেন্সি এ ঘোষণা দিয়েছে। খবর আরব নিউজ।

আরাফার দিন অর্থাৎ ৯ জিলহজ্জ পবিত্র হজের মূল পর্ব হিসেবে বিবেচিত হয়। এদিন লাখো হজযাত্রী আরাফাতের ময়দানে সমবেত হন, যেখানে যোহর ও আসরের নামাজ একত্রে আদায় করা হয় এবং মসজিদে আল-নিমরা থেকে খুতবা পাঠ করা হয়।

বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের জন্য এই দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। যারা হজে অংশ নিতে পারেন না, তারা রোজা রাখেন, দোয়া-ইবাদতে মগ্ন থাকেন এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় দিনটি কাটান।

শেখ সালেহ বিন হুমাইদ শুধু একজন বিজ্ঞ ইসলামি স্কলারই নন, বরং তিনি সৌদি আরবের শূরা কাউন্সিলের সাবেক স্পিকার ও দীর্ঘদিন মসজিদুল হারামের ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার প্রজ্ঞা ও গভীর ইসলামি জ্ঞানের কারণে তাকে আরাফার খুতবার মতো মর্যাদাপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত করা হয়েছে।

মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীর ধর্মীয় বিষয়ক প্রধান শেখ আব্দুর রহমান আল-সুদাইস বাদশাহ সালমান এবং ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এই নিযুক্তির জন্য। তিনি বলেন, ‘এই সিদ্ধান্ত সৌদি নেতৃত্বের ধর্মীয় দায়িত্ব ও বিশ্ব মুসলিম সমাজের প্রতি গভীর যত্নের প্রতিফলন’।

সৌদি প্রেসিডেন্সি জানিয়েছে, এই নিযুক্তি রাজ্যের বৈশ্বিক ধর্মীয় নেতৃত্বের প্রতি প্রতিশ্রুতি ও দুটি পবিত্র মসজিদকে ঘিরে তাদের অব্যাহত যত্নের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে হজের এই মহামিলনের কেন্দ্রে শেখ সালেহ বিন হুমাইদের জ্ঞানগর্ভ ও প্রেরণামূলক খুতবার জন্য।

উল্লেখ্য, এই আরাফাতের ময়দানেই মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) বিদায় হজের ভাষণ দিয়েছিলেন।

Link copied!