শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৭, ২০২৫, ০৯:০৩ পিএম

চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধের অবসান

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৭, ২০২৫, ০৯:০৩ পিএম

ডোনাল্ড ট্রাম্প ও শি জিনপিং।  ছবি- সংগৃহীত

ডোনাল্ড ট্রাম্প ও শি জিনপিং। ছবি- সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। দুই পক্ষই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধের অবসান ঘটতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বৃহস্পতিবার চীনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের তথ্য জানান, যদিও বুধবার স্বাক্ষরিত ওই চুক্তির বিস্তারিত কিছু প্রকাশ করেননি।

হোয়াইট হাউসে ‘ওয়ান বিগ বিউটিফুল বিল’ প্রচারণার সময় ট্রাম্প বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবারই আমরা চীনের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। এর মাধ্যমে আমরা চীনের বাজার ধীরে ধীরে খুলতে শুরু করছি, যা পূর্বে সম্ভব ছিল না।’

অন্যদিকে, শুক্রবার চীনও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে। বেইজিং জানায়, ওয়াশিংটন ‘নিষেধাজ্ঞামূলক ব্যবস্থা’ তুলে নেবে এবং চীনের রপ্তানি নিয়ন্ত্রণাধীন পণ্যের বিষয়ে ‘পর্যালোচনা ও অনুমোদন’ প্রদান করবে।

মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক জানান, গত মে মাসে জেনেভায় যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি বাণিজ্য সমঝোতা চূড়ান্ত হয়েছে। তিনি জানান, খুব শিগ্রই হোয়াইট হাউস ১০টি প্রধান বাণিজ্য অংশীদারের সঙ্গে চুক্তি করার পরিকল্পনা করছে।

এক বিবৃতিতে লুটনিক বলেন, বেইজিং ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার আলোচনা ও শর্তাবলী একত্রিত করে দুদিন আগে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তির মধ্যে রয়েছে চীন থেকে বিরল খনিজ সরবরাহের প্রতিশ্রুতি, যা বায়ু টারবাইন থেকে শুরু করে যুদ্ধবিমান তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

লুটনিক আরও বলেন, ‘চীন আমাদের বিরল একটি খনিজ সরবরাহ করবে এবং সেই প্রক্রিয়া সফল হলে আমরা চীনের বিরুদ্ধে নেওয়া প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা প্রত্যাহার করব।’

উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর ট্রাম্প চীনের বিরুদ্ধে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু করেন। যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি হওয়া চীনা পণ্যের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করা হয়।

তবে চীনও পাল্টা পদক্ষেপ নেয় এবং বাণিজ্যযুদ্ধ লড়ে যায়। একপর্যায়ে ট্রাম্পের সুর নরম হয়ে আসে এবং আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধানের প্রস্তাব দেন।

Link copied!