বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৯, ২০২৫, ০২:৪৪ পিএম

গাজা শান্তিচুক্তি নিয়ে যে বার্তা দিলেন জাতিসংঘ মহাসচিব

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৯, ২০২৫, ০২:৪৪ পিএম

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি-সংগৃহীত

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি-সংগৃহীত

অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে যুদ্ধবিরতির নতুন অধ্যায় শুরু হলেও জাতিসংঘ এই চুক্তির বাস্তবায়ন নিয়ে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে। বিশ্বসংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) উভয় পক্ষ-ইসরায়েলহামাসকে আহ্বান জানিয়েছেন, তারা যেন গাজা শান্তিচুক্তির প্রথম ধাপের সব শর্ত পূর্ণভাবে মেনে চলে। 

গুতেরেস বলেন, ‘সব জিম্মিকে মর্যাদার সঙ্গে মুক্তি দিতে হবে, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে হবে এবং এই যুদ্ধের চূড়ান্ত ও সম্পূর্ণ পরিসমাপ্তি আনতে হবে।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘শান্তি কোনো কাগুজে চুক্তিতে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। বরং এটি মানুষের জীবনে নিরাপত্তা ও স্বস্তির নিশ্চয়তা এনে দিতে হবে।’ 

বহুপাক্ষিক মধ্যস্থতায় ইসরায়েলগাজার শাসকগোষ্ঠী হামাসের মধ্যে বৃহস্পতিবার গাজা শান্তিচুক্তি  সম্পন্ন হয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্র, মিশর, কাতার ও সৌদি আরব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, ইসরায়েল ধাপে ধাপে গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেবে এবং ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ জীবিত ইসরায়েলি জিম্মির বিনিময়ে প্রায় এক হাজার ৯৫০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে। এর মধ্যে ২৫০ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিও রয়েছেন।

এছাড়া রাফাহ সীমান্ত দুই দিকেই খুলে দেয়া হবে, আহত ও রোগীদের মিশরে চিকিৎসার জন্য নেয়ার অনুমতি মিলবে এবং প্রতিদিন অন্তত ৪০০ ট্রাকভর্তি ত্রাণ গাজায় প্রবেশ করবে। দক্ষিণ গাজা থেকে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদেরও উত্তরাঞ্চলে ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হবে। 

চুক্তি সইয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, 'গাজা এখন অনেক বেশি নিরাপদ হয়ে উঠছে। এই অঞ্চল পুনর্গঠনের জন্য পার্শ্ববর্তী দেশগুলো আগ্রহী এবং তাদের রয়েছে পর্যাপ্ত সম্পদ। যুক্তরাষ্ট্রও এই প্রচেষ্টায় অংশ নেবে, যাতে সেখানে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।'
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!