সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৪, ২০২৫, ০৫:২১ পিএম

মার্কিন সন্ত্রাসী তালিকায় ভেনেজুয়েলার ‘কার্টেল দে লস সোলেস’

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৪, ২০২৫, ০৫:২১ পিএম

ক্যারিবীয় সাগরে মার্কিন রণতরি। ছবি- সংগৃহীত

ক্যারিবীয় সাগরে মার্কিন রণতরি। ছবি- সংগৃহীত

ভেনেজুয়েলার ‘কার্টেল দে লস সোলেস’–কে বিদেশি ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ (এফটিও) হিসেবে ঘোষণা করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এই গ্রুপটি ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে বলে ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। 

সোমবার (২৪ নভেম্বর) এই সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন।

‘সোলেস’ বা ‘সূর্য’ শব্দটি এসেছে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের কাঁধের ইউনিফর্মে থাকা সূর্যাকার প্রতীক থেকে। বাস্তবে এটি কোনো কার্টেল নয়। যারা মাদক পাচার, দুর্নীতি এবং অন্যান্য অবৈধ কাজে জড়িয়ে ধনী হয়েছেন এমন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের বোঝাতে ১৯৯০-এর দশক থেকে ভেনেজুয়েলাবাসী এই নামটি ব্যবহার করে আসছে। পরবর্তীতে সারা দেশে দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়লে হুগো শ্যাভেজ ও মাদুরোর আমলে এই শব্দটি পুলিশের সদস্য, সরকারি কর্মকর্তাসহ অবৈধ খনন ও জ্বালানি চোরাচালানের সঙ্গে যুক্তদের বোঝাতেও ব্যবহৃত হতে থাকে।

২০২০ সালে ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ মাদুরো ও তার ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে মাদক-সন্ত্রাসসহ বিভিন্ন অভিযোগ আনে। তখন থেকে ‘কার্টেল দে লস সোলেস’কে একটি মাদক পাচারকারী সংগঠন হিসেবে চিত্রিত করা শুরু হয়।

সম্প্রতি ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল সামরিক বাহিনী মোতায়েন করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মাদকবিরোধী অভিযানের নামে প্রশান্ত মহাসাগর ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে ২১ বারের বেশি সামরিক অভিযান পরিচালনা করেছে মার্কিন বাহিনী। গত কয়েক মাসে মার্কিন বাহিনী মাদক পাচারের অভিযোগে আন্তর্জাতিক জলসীমায় থাকা বিভিন্ন নৌকায় হামলা চালিয়ে ৮০ জনের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে। এ ঘটনাকে অবৈধ এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড আখ্যা দিয়ে মার্কিন বাহিনীকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ বন্ধ করেছে যুক্তরাজ্য ও কানাডা।

জাতিসংঘ কর্মকর্তারা ও আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এসব হামলা যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘন এবং তা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শামিল।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!