শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১৬, ২০২৫, ১০:১৩ এএম

১৮ তারিখ শেষ পাক-ভারতের যুদ্ধবিরতি, এরপর কী?

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১৬, ২০২৫, ১০:১৩ এএম

১৮ তারিখ শেষ পাক-ভারতের যুদ্ধবিরতি, এরপর কী?

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতির পর কি হবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশ্ব। ছবি: সংগৃহীত

তীব্র সামরিক সংঘর্ষের পর ১০ মে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ভারত-পাকিস্তান। তারিখ দেওয়া হয় ১৮ মে পর্যন্ত। চুক্তিটি যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সম্পন্ন হয়। তবে বেধে দেওয়া সময় শেষ হওয়ার পর কি হবে তা নিয়েই নতুন করে শুরু হয়েছে আলোচনা। 

এদিকে যুদ্ধবিরতির মধ্যেই উভয় দেশ পরস্পরকে চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে, যা এর ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত করে তুলেছে।

যুদ্ধবিরতির পর সম্ভাব্য পরিস্থিতি

নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হওয়া

যুদ্ধবিরতি থাকলেও ভারত ও পাকিস্তানের পূর্ব ইতিহাস অনুযায়ী, নতুন করে বড় ধরণের সংঘর্ষের শঙ্কা রয়েছে। দুই দেশ এখনো সামরিকভাবে প্রস্তুত এবং সামান্য উসকানিতেই বড় রকমের প্রতিক্রিয়া হতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সম্প্রতি ভারতের পাকিস্তানের সঙ্গে পানি চুক্তি স্থগিত করা এবং পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকি পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বৃদ্ধি

রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যানেলগুলো এখনো খোলা আছে এবং আন্তর্জাতিক মহলের চাপ দুই দেশকেই সংযত থাকতে উদ্বুদ্ধ করছে। যদি সীমান্ত সন্ত্রাসবাদ ও পানি সমস্যার মতো মূল ইস্যুগুলো নিয়ে উভয় পক্ষ আলোচনায় বসে তবে দীর্ঘমেয়াদী শান্তির সম্ভাবনা রয়েছে।

সীমিত সংঘর্ষসহ স্থিতিশীল অবস্থা

যদি যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানো না হয়, তবে উভয় দেশ সীমিত আকারে সামরিক কার্যক্রম চালাতে পারে, যেমন সীমান্তে গোলাগুলি বা আকাশপথে আক্রমণ। তবে তা পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নিতে নাও পারে। এ ক্ষেত্রে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে।

যেসব বিষয় ভবিষ্যতের পরিস্থিতি নির্ধারণ করবে

কূটনৈতিক উদ্যোগ: আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারীদের ভূমিকা ও উভয় দেশের আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার আগ্রহ গুরুত্বপূর্ণ হবে।

অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাপ: দেশীয় রাজনীতি ও জনমত উভয় পক্ষকেই সংযত অথবা আক্রমণাত্মক অবস্থানে যেতে বাধ্য করতে পারে।

সামরিক প্রস্তুতি: সীমান্তে সেনাবাহিনীর তৎপরতা ও প্রতিক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

তবে ১৮ মের পর সময়কাল হবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নির্ধারণ করবে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক কোন পথে এগোবে- নতুন করে যুদ্ধ নাকি স্থায়ী শান্তিচুক্তির দিকে।

যদিও সংঘর্ষের শঙ্কা রয়েছে, তবে কূটনৈতিক উদ্যোগ এবং আন্তর্জাতিক সমর্থনের মাধ্যমে দুই দেশ যদি সংলাপে অগ্রাধিকার দেয়, তবে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি সম্ভব।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!