শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১৭, ২০২৫, ০৭:২৬ পিএম

লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১৭, ২০২৫, ০৭:২৬ পিএম

শুক্রবার লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে  বিক্ষোভ করেছেন নাগরিকরা। ছবি: সংগৃহীত

শুক্রবার লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে বিক্ষোভ করেছেন নাগরিকরা। ছবি: সংগৃহীত

লিবিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবদুল হামিদ দেবেইবাহের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন দেশটির শত শত মানুষ। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাজধানী ত্রিপোলিতে বড় ধরনের বিক্ষোভ হয়। এ সময় বিক্ষোভকারীদের কয়েকজন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রবেশের চেষ্টা করলে সংঘর্ষে নিরাপত্তাবাহিনীর এক সদস্য নিহত হন। 

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানা গেছে, ত্রিপোলির মারটায়ার্স স্কয়ারে আন্দোলনকারীরা সরকার উৎখাত ও নির্বাচনের দাবিতে স্লোগান দেন। স্লোগান শেষে তারা রাজধানীর কেন্দ্রস্থলে সরকারি ভবনের দিকে মিছিল নিয়ে এগিয়ে যান। প্রধানমন্ত্রী দেবেইবাহর পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।

বিক্ষোভকারীদের হাতে থাকা প্ল্যাকার্ডে দেবেইবাহ, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ইব্রাহিম ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমাদ তারবুলসির ছবি ছিল। সবার ছবিতেই লাল কালিতে ক্রস চিহ্ন দেওয়া ছিল।

এদিকে বিক্ষোভকারীদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে তিন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। তারা হলেন– অর্থ ও বাণিজ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-হাওয়িজ, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বদরেদ্দিন আল-তামি ও আবাসনমন্ত্রী আবু বকর আল-গাওয়ি।

২০২১ সালে লিবিয়ায় ক্ষমতায় আসে দেবেইবাহর জাতীয় ঐক্যের সরকার। বিরোধী পক্ষদের মধ্যে ঐকমত্যের অভাবে দেশটিতে নির্বাচন আয়োজন ব্যর্থ হয়। এরপর জাতিসংঘ সমর্থিত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে দেবেইবাহ প্রধানমন্ত্রী হন। এরপর থেকে ক্ষমতায় রয়েছেন তিনি।

চলতি সপ্তাহে ত্রিপোলিতে বিরোধী দুটি দলের সংঘর্ষের পর দেবেইবাহের পদত্যাগের বিষয়ে জনসমর্থন বৃদ্ধি পায়। বিরোধীদের ওই সংঘর্ষে অন্তত ৮ জন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত মঙ্গলবার সব সশস্ত্র গোষ্ঠীকে বিলুপ্ত করার আদেশ দিলে পরিস্থিতি আরও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। 

Shera Lather
Link copied!