বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নাচোল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৮, ২০২৫, ০৯:২৮ এএম

অ্যাম্বুলেন্স বন্ধের তথ্য চাইতেই সাংবাদিকদের হেনস্তা

নাচোল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২৮, ২০২৫, ০৯:২৮ এএম

অ্যাম্বুলেন্স

অ্যাম্বুলেন্স

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) ডা. মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের হেনস্তা ও ভাড়া করা গুন্ডা দিয়ে অপমানজনক আচরণের অভিযোগ উঠেছে। গত সোমবার দুপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে এ ঘটনা ঘটেছে। সাংবাদিকরা সরকারি অ্যাম্বুলেন্স বন্ধ রাখা ও একটি পেট্রলপাম্পে প্রায় ১৫ লাখ টাকার বকেয়াসংক্রান্ত তথ্য চাইতে গেলে এমন ঘটনা ঘটে।

নাচোল সাংবাদিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও দৈনিক আমাদের সময়ের প্রতিনিধি শাকিল রেজা, সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক সমকালের সংবাদদাতা মনিরুল ইসলাম এবং অর্থ সম্পাদক ও দৈনিক রূপালী বাংলাদেশের প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম তথ্য চাইতে গেলে ডা. মিজানুর তথ্য না দিয়ে জানান, ‘তথ্য আইনে আবেদন করলে তবেই পাবেন।’

এরপর তিনি সাংবাদিকদের পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, ‘আমি নির্বাহী  ক্যাটাগরির সমতুল্য কর্মকর্তা। আমার সঙ্গে কথা বললে হিসাব করে বলতে হবে। আমার অফিসে সরকারি কাজে বাধা দিয়েছেন, এ জন্য আপনাদের কী করতে পারি জানেন?’

এ সময় তার সঙ্গে থাকা ব্যক্তিগত বডিগার্ড পরিচয় দেওয়া খুলনা থেকে আনা এক ব্যক্তি (নাম রানা) সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হন। পরে উপস্থিত সাংবাদিকরা পরিস্থিতি সামাল দেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, ডা. মিজানুর রহমান খুলনা মেডিকেল কলেজে (খুমেক) কর্মরত অবস্থায়ও নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে সাংবাদিকদের সঙ্গে অসদাচরণ করেছিলেন। এ নিয়ে গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে পরে তিনি সাংবাদিকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন।

রানা নামের ওই সহযোগী ঝিনাইদহের আলোচিত এমপি আনার হত্যা মামলার অন্যতম আসামি শিমুল ভূঁইয়ার সহযোগী ছিলেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। বর্তমানে তিনি নিজেকে টিএইচওর ‘বডিগার্ড’ হিসেবে পরিচয় দেন।

এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিভিল সার্জন এ কে এম শাহাব উদ্দীন জানান, ‘আমি কয়েকজন সাংবাদিকের কাছ থেকে বিষয়টি শুনেছি। ঘটনাটি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

 

 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!