বজ্জাভল্লী
বশির আহমেদ 
একটু একটু করে চায়ে চুমুক দেই, ধোঁয়া উড়ে, নিশ্বাসে মিশে যায় দারুচিনি স্বাদ। 
খাস্থা বিস্কুটের শৈশব পুঁতে এসেছি শামুক কুড়ানো খেতে।
দিয়াশলাইয়ের বক্সের ভেতর কয়েকটা ফড়িং ধরা দুপুর!
আম্মা প্রায় বলতেন,
মাঝি বাড়ির তেঁতুল গাছতলার জায়গাটি অশুভ। 
মগজ পোড়া রোদ উঠলেই নিষেধ করতেন সেখানে না যেতে, আমি পুরো গ্রাম মাথায় তুলে নাচতাম। 
এখনো নাচার শখ হয়, 
ইউক্যালিপটাস গাছের মতো এখনো দাঁড়িয়ে আছে গাছটি।
সাদা পাথরের রাস্তা গিয়ে ঠেকেছে চেয়ারম্যান বাড়ির উঠানে,
সরকার বাড়ির পুকুর পুকুরের জল এখনো
বজ্জাভল্লী খেলে চামড়ার ভেতর!

 
                             
                                     সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন 
                                     
                                     
                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                             
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
       
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন