শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ১২:৩৯ এএম

৮ মাসেও উদ্ধার হয়নি ১০ কোটি টাকার সরকারি জমি

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ১২:৩৯ এএম

৮ মাসেও উদ্ধার হয়নি ১০  কোটি টাকার সরকারি জমি

*** বছরে লাখ টাকা রাজস্ব বঞ্চিত

সুনামগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্রে প্রায় ১০ কোটি টাকার সরকারি জমি দীর্ঘ ৮ মাসেও উদ্ধার করা হয়নি। বরং জমি দখল করে একাধিক অবৈধ স্থাপনা ও মার্কেট গড়ে তুলেছে প্রভাবশালীরা। এতে বছরে লাখ লাখ টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। জানা গেছে, শহরের লঞ্চঘাট এলাকায় বিলুপ্ত বেঙ্গল ওয়াটার অফিসের নামে থাকা প্রায় ৩১ শতক সরকারি ভূমি দখল করে একাধিক অবৈধ স্থাপনা ও মার্কেট গড়ে তুলেছে প্রভাবশালীরা। সেই সঙ্গে স্থাপনাগুলো থেকে প্রতি মাসে লাখ টাকার বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

বেঙ্গল ওয়াটার কোম্পানি বিলুপ্ত হওয়ার পর দেশের অন্যান্য স্থানের মতো সুনামগঞ্জের এই জমিও সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ দখলদাররা সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন।

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে এতদিনেও জমি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

এলাকার বাসিন্দারা জানান, গত ৮ এপ্রিল লঞ্চঘাটপূর্ব ইব্রাহীমপুর খেয়াঘাটে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের দাবি জানিয়ে স্থানীয় নাগরিকরা জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছিলেন। জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া সে সময় দ্রুত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের আশ্বাস দিয়েছিলেন।

এদিকে, সুরমা নদীর উত্তর পাড়ের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষ প্রতিদিন খেয়া নৌকায় পারাপার হন। কিন্তু খেয়াঘাট সংলগ্ন এলাকায় অবৈধ স্থাপনা থাকায় নারী ও শিক্ষার্থীদের অপেক্ষা করার উপযুক্ত স্থান নেই।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া বলেন, দ্রুত লঞ্চঘাটের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে যাত্রী ছাউনি নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় ভূমি নির্ধারণ করতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) সমর কুমার পালকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সমর কুমার পাল জানান, আমি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছি দ্রুত উচ্ছেদ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে। তিনি বর্তমানে প্রশিক্ষণে রয়েছেন, ফিরলেই কাজ শুরু হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!