শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ১২:৫৭ এএম

পর্নোগ্রাফি মামলায় প্রকৌশলী গ্রেপ্তার

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ১২:৫৭ এএম

পর্নোগ্রাফি মামলায়  প্রকৌশলী গ্রেপ্তার

ফেসবুকে পরিচয়ের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তরুণীর অর্ধনগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে এলজিইডির এক উপসহকারী প্রকৌশলী গ্রেপ্তার হয়েছেন।

ওই প্রকৌশলীর নাম সামিউল আলীম (২২)। তিনি বরগুনা সদর উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের একজন উপসহকারী প্রকৌশলী। গ্রেপ্তারকৃত সামিউল আলীম ঢাকার সাভার থানার বজলুর রহমানের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালে ফেসবুকে সামিউল আলীম নামের এক যুবকের সাথে পরিচিত হন এক কলেজশিক্ষার্থী। পরিচয়ের পর তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে নিয়মিত ভিডিও কলে কথাও বলতেন তারা। একপর্যায়ে সামিউল আলীম তরুণীকে বিভিন্নভাবে ফুসলিয়ে এবং ভুল বুঝিয়ে অর্ধনগ্ন হওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করেন। পরে তাদের মধ্যে সেই ছবি আদান-প্রদান হয়। তবে তরুণী কিছুদিন পর বুঝতে পারেন যে, সামিউল আলীম একাধিক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন এবং তার চরিত্রও ভালো নয়। এর পর থেকেই তাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে।

এদিকে ওই তরুণী সস্পর্ক না রাখায় ক্ষিপ্ত হয়ে তরুণীকে হুমকি দেন যে, যদি তারা সম্পর্ক বজায় না রাখে, তবে ৮ লাখ টাকা দিতে হবে। তা না দিলে তরুণীর অর্ধনগ্ন ছবি ও ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেবেন। গত ২৮ অক্টোবর সামিউল আলীম বিভিন্ন ফেসবুক পেইজ ও গ্রুপে তরুণীর অর্ধনগ্ন ভিডিও শেয়ার করেন এবং তরুণীর ছোট বোনের মেসেঞ্জারে লিংক পাঠিয়ে দেন।

ওই ঘটনার পর ভুক্তভোগী তরুণী মানিকগঞ্জ সদর থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করলে পুলিশ তদন্তে নামে। গত বুধবার সন্ধ্যায় বরগুনা সদর উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে অভিযুক্ত উপসহকারী প্রকৌশলী সামিউল আলীমকে গ্রেপ্তার করে সদর থানা পুলিশ।

এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তবে, আসামির রিমান্ডের জন্য আদালতে আবেদন করা হয়নি।

 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!