শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ১২:৪৯ এএম

স্লিপের টাকা নয় ছয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে শোকজ

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ৭, ২০২৫, ১২:৪৯ এএম

স্লিপের টাকা নয় ছয়ে বিদ্যালয়ের  প্রধান শিক্ষককে শোকজ

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার শিয়ালকোল ইউনিয়নের বড়হামকুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্লিপের টাকার হিসাব না দিতে পারায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহমুদুল হাসানকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দিয়েছে উপজেলা শিক্ষা অফিস। গতকাল বৃহস্পতিবার সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম এ অনিয়মের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। নোটিশের বিষয়ে তিন কর্মদিবসের মধ্যে স্লিপের টাকার ব্যয়ের রেজিস্ট্রার ও পরিকল্পনা জমা দিতে নির্দেশ দেন।

অফিস সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর রক্ষণাবেক্ষণ ও জরুরি প্রয়োজন মেটাতে সরকার প্রতিবছর স্লিপের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেয়। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির (এসএমসি) মাধ্যমে এই অর্থ ব্যয়ের নিয়ম থাকলেও বড়হামকুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেটি মানা হয়নি। বছরে দুটি কিস্তিতে মোট ৭০ হাজার টাকা পেয়ে থাকে। চলতি বছরও দুটি কিস্তির অর্থ উত্তোলন করা হলেও ব্যয়ের কোনো পরিকল্পনা বা রেজিস্ট্রার পাওয়া যায়নি।

স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রধান শিক্ষক মাহমুদুল হাসান এককভাবে বিদ্যালয়ের আর্থিক কর্মকা- পরিচালনা করেন। নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে নামমাত্র পরিকল্পনা দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎ এবং অফিস সময় ফাঁকি দিয়ে ব্যক্তিগত কাজে ব্যস্ত থাকার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এতে সরকারি অর্থের অপব্যবহার হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরাও শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ বিষয়ে সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, প্রধান শিক্ষক স্লিপের টাকার ব্যয়ের পরিকল্পনা দেখাতে পারেননি, এমনকি কোনো রেজিস্ট্রারও সংরক্ষণ করেননি। এটি সরকারি চাকরি বিধির লঙ্ঘন। এজন্য তাকে শোকজ করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, উপজেলায় ১২৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকলেও কর্মকর্তা মাত্র ২ জন। ফলে সব বিদ্যালয় নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা কঠিন। তবে ক্লাস ফাঁকির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযোগের বিষয়ে জানতে প্রধান শিক্ষক মাহমুদুল হাসানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!