শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বরিশাল ব্যুরো

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪, ০৭:৪০ পিএম

মাদকসেবী নন তা প্রমাণের সমন্বয়কের ডোপ টেস্ট, সিট ফিরে পেতে মানববন্ধন

বরিশাল ব্যুরো

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪, ০৭:৪০ পিএম

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

মাদক সেবনের অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিএম কলেজের সমন্বয়ক শাহাবুদ্দিন কে (৭সেপ্টেম্বর) বিএম কলেজের মহাত্যা অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাস থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। অর্ধশত শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে ছাত্রাবাস কর্তৃপক্ষ তার সিট বাতিল করে। তবে সিট বাতিল হওয়ার ১৫ দিন পরে শাহাবুদ্দিনের পক্ষে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করেছে একদল শিক্ষার্থী। রবিবার বেলা বারোটায় বিএম কলেজের প্রশাসনিক ভবনের সামনে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তাদের দাবি শাহাবুদ্দিন মাদক সেবী নয়। তার সিট পূর্ণবহল করতে হবে। অন্যথায় কঠোর আন্দোলন করা হবে। শাহাবুদ্দিন সরকারি ব্রজমোহন কলেজের অর্থনীতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। তিনি অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসের বি-ব্লকের ৩১৫ নং কক্ষের আবাসিক ছাত্র। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিএম কলেজের অন্যতম সমন্বয়ক তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের দাবি করা হয়, হলে দখল ও অবাধে মাদক সেবন চলত। শাহাবুদ্দিন মিয়া তাতে বাধা দিলে মাদক সেবীরা তার উপরে ক্ষুদ্র হয়। এরপর তার বিরুদ্ধে কলেজ প্রশাসনের কাছে অভিযোগ দিয়ে তাকে হল থেকে বহিষ্কার করে। ছাত্রাবাস্ সুপার শাহাবুদ্দিনের চেহারা দেখে নিশ্চিত হয়েছেন তিনি মাদক সেবী। তবে এ বিষয়টি কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। শাহাবুদ্দিন মিয়া যে মাদকসেবী নন তার ঢোপ টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাই অবিলম্বে শাহাবুদ্দিন মিয়ার ছাত্রাবাসের বরাদ্দকৃত সিট পূর্ণবহাল না করা হলে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেন তারা।

অভিযুক্ত শাহাবুদ্দিন মিয়া বলেন সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে তার সিট বাতিল করা হয়েছে। তিনি মাদকবি নন বিষয়টি প্রমাণ করার জন্য ডোপ টেস্ট করেছেন। যেখানে স্পষ্ট প্রমাণিত হয়েছে তিনি মাদক সেবিনন। বিষয়টি ছাত্রাবাস সুপার এবং কলেজ অধ্যক্ষকে অবহিত করেছেন। তারা ২৪ ঘন্টার মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সময় চেয়েছেন।

অশ্বিনী কুমার ছাত্রাবাসের তত্ত্বাবধায়ক অধ্যাপক আসাদুজ্জামান বলেন বিষয়টি নিয়ে কলেজ অধ্যক্ষের সাথে আলোচনা চলছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!