শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১, ২০২৫, ১০:১৩ পিএম

প্রবাসীর রেমিট্যান্স আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংক কর্মকর্তা কারাগারে

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ১, ২০২৫, ১০:১৩ পিএম

প্রবাসীর রেমিট্যান্স আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংক কর্মকর্তা কারাগারে

আফসানা শাহিন মুন্নী। ছবি : সংগৃহীত

খুলনায় প্রবাসীর একাউন্ট থেকে অর্থ জালিয়াতির মামলায় আফসানা শাহিন মুন্নী (৩৬) নামে এক নারী ব্যাংক কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১ মে) রাজধানীর মুগদা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে খুলনা থানা পুলিশ।

দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

আফসানা শাহিন মুন্নী সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক খুলনা শাখায় সিনিয়র অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

তিনি খুলনা মহানগরের ইস্পাহানি আবাসিক এলাকার বাসিন্দা।

এর আগে আল হাদিস বাট্টি নামক এক মালয়েশিয়া প্রবাসীর অ্যাকাউন্টে প্রেরিত রেমিট্যান্সের ৭ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত ১৮ এপ্রিল তার স্ত্রী বাদী হয়ে খুলনা সদর থানায় মামলা করেন।

মামলায় গ্রেপ্তার আফসানা শাহীন মুন্নিসহ ৮-৯ জনকে আসামি করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন সদর থানার ওসি হাওলাদার মোহাম্মদ সানোয়ার হোসাইন মাসুম।

তিনি বলেন, ‘মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোল্লা জুয়েল রানার নেতৃত্বে একটি দল ঢাকা থেকে মুন্নীকে গ্রেপ্তার করেছে। তার বিরুদ্ধে প্রবাসীর পাঠানো রেমিট্যান্সের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা রয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে।’

নগরের খালিশপুরস্থ গোয়ালখালী বাস্তুহারা কলোনি এলাকার সোহরাব হোসেনের মেয়ে আফসানা ইয়াসমিন তৃষ্ণা মামলার এজাহারে উল্লেখ করেন, তার স্বামী আল হাদিস বাট্টি মালয়েশিয়া প্রবাসে রয়েছেন। তিনি প্রবাস থেকে ২০২৩ সালের ১৩ নভেম্বর অনলাইনের মাধ্যমে নিজ নামে সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক খুলনা শাখায় একটি অ্যাকাউন্ট খোলেন।

পরবর্তী সময় ওই অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন সময় মোট ১০ লাখ দুই হাজার টাকা জমা করেন।

তার স্বামী চলতি বছরের ১৮ মার্চ দেশে ফিরে অর্থ উত্তোলনের জন্য ব্যাংকে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তার অ্যাকাউন্টে মাত্র তিন লাখ দুই হাজার টাকা রয়েছে এবং বাকি সাত লাখ টাকা নেই বলে জানান।

তাৎক্ষণিক তিনি ব্যাংক স্টেটমেন্ট বের করে দেখতে পান, গত বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি আরটিজিএসের মাধ্যমে তার অ্যাকাউন্ট থেকে আসামিদের একজনের ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে সাত লাখ টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা শাখা সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের ম্যানেজার হাফিজ আহমেদ জানান, তিনি নতুন যোগদান করায় বিষয়টি তার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে দেখবেন।

Link copied!