শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


চাঁদপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুলাই ৩১, ২০২৫, ১০:২৪ পিএম

চাঁদপুরে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় যুবকের কারাদণ্ড

চাঁদপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: জুলাই ৩১, ২০২৫, ১০:২৪ পিএম

চাঁদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালত।  ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

চাঁদপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালত। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

চাঁদপুরে এক কলেজ শিক্ষার্থীকে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিশ্বনাথ চন্দ্র দাস (৩৪) নামে এক যুবককে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে চাঁদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মো. আব্দুল হান্নান এই রায় ঘোষণা করেন।

অপরহণ ও ধর্ষণের শিকার ওই কলেজ শিক্ষার্থীর বাড়ি জেলার কচুয়া উপজেলায়। তিনি পাশবর্তী মতলব দক্ষিণ উপজেলার একটি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত ছিলেন।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি বিশ্বনাথ চন্দ্র দাস ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর থানার দড়িয়া দৌলত মুল্লক গ্রামের মতিলাল চন্দ্র দাসের ছেলে।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর আসামি বিশ্বনাথ তার কয়েকজন সহযোগীকে সঙ্গে নিয়ে ওই ছাত্রীকে চলার পথ থেকে অপহরণ করেন। পরিবারের সদস্যরা ভিকটিমকে খুঁজে না পেয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর মতলব দক্ষিণ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে ৯ অক্টোবর অপহৃত ছাত্রী তার চাচার কাছে ফোন করে জানান যে, বিশ্বনাথ ও তার সহযোগীরা মুখ চেপে ধরে তাকে অপহরণ করে নিজ বাড়িতে আটকে রেখেছেন।

এ ঘটনায় ছাত্রীর চাচা ৯ অক্টোবর মতলব দক্ষিণ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) মো. জামাল উদ্দিন। তিনি ২০১৩ সালের ২৬ নভেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

সরকার পক্ষের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) শিরিন সুলতানা মুক্তা বলেন, ‘প্রায় ১২ বছর ধরে মামলাটি চলমান ছিল। আদালত ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। আসামির অনুপস্থিতিতেই সাক্ষ্যপ্রমাণ ও নথিপত্র পর্যালোচনা করে বিচারক এই রায় ঘোষণা করেন।’

সরকার পক্ষে মামলায় সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) হিসেবে ছিলেন আবদুল কাদের খান। আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন মো. কামাল হোসেন।

Shera Lather
Link copied!