শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০১:৩০ পিএম

স্ত্রীর স্বীকৃতি চাওয়া নারীকে গাছে বেঁধে মারধর, গ্রেপ্তার ৩

সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০১:৩০ পিএম

সখীপুরে গাছের সঙ্গে বেঁধে নারীকে মারধরের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। ছবি- সংগৃহীত

সখীপুরে গাছের সঙ্গে বেঁধে নারীকে মারধরের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। ছবি- সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের সখীপুরে স্ত্রীর স্বীকৃতি চাওয়া এক নারীকে (৩০) গাছে বেঁধে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত তরুণসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- অভিযুক্ত তরুণ আবদুর রশিদ (২১), তার বাবা আব্বাস আলী (৫০) ও মা চন্দ্রা ভানু (৪৫)। আজ শনিবার সকালে তাদের টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার একটি গ্রামে ওই নারীকে গাছে বেঁধে মারধরের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় গতকাল দুপুরে ওই নারীর বাবা বাদী হয়ে সখীপুর থানায় মামলা করেন। মামলার পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।

স্থানীয়রা জানান, ফেসবুকে পরিচয়ের সূত্র ধরে বছরখানেক আগে রশিদ ও ওই নারীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রায় ছয় মাস আগে তারা আদালতে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে বিয়ে করেন। তবে সম্প্রতি রশিদ ওই নারীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন এবং বিয়ে অস্বীকার করেন।

এরপর স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে গত বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে রশিদের বাড়িতে গিয়ে অনশনে বসেন ওই নারী। একপর্যায়ে দুপুরে রশিদ ও তার পরিবারের সদস্যরা তাকে গাছে বেঁধে মারধর করেন। এতে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত জখম হয়। খবর পেয়ে স্থানীয় এক গণমাধ্যমকর্মী ঘটনাস্থলে গেলে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পালিয়ে যান। পরে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিও দেখে ওই নারীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান তার বাবা।

সখীপুর থানার ওসি আবুল কালাম ভূঁইয়া বলেন, মামলা হওয়ার তিন ঘণ্টার মধ্যে প্রধান আসামিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!