রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৬, ২০২৫, ০৬:০০ পিএম

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটা শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৬, ২০২৫, ০৬:০০ পিএম

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে ইটভাটা বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ইটভাটা শ্রমিকরা।

রোববার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে রামগতি উপজেলা পরিষদের সামনে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।

এ সময় লক্ষ্মীপুর-রামগতি আঞ্চলিক সড়কের রামগতি উপজেলা পরিষদের সামনে প্রায় তিন ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা।

এর আগে সকাল থেকে রামগতি উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে শ্রমিকরা এসে উপজেলা পরিষদের ভেতরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে থাকে। একপর্যায় রামগতি থানার ওসি তাদের খোসাসহ পরিষদ চত্বর থেকে বের করে দেন। এরপর শ্রমিকরা পরিষদের প্রধান ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।

জানা গেছে, লক্ষ্মীপুরে পরিবেশ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের যৌথ অভিযান পরিচালনা করে বেশ কিছু ইটভাটা গুড়িয়ে দেয়, যার ফলে শ্রমিকরা বেকার হয়ে পড়েছেন। বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা ইটভাটা রক্ষার জন্য আন্দোলনে নেমেছেন।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে শ্রমিকরা জানান, ‘এ অঞ্চলে বর্তমানে কোনো কাজ নেই। ভাটাগুলো বন্ধ হলে হাজার হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়বে। এ অবস্থায় তারা সরকারের এবং প্রশাসনের মানবিক দৃষ্টি কামনা করছেন। অন্যথায়, জীবিকা নির্বাহের এই মাধ্যমটি বন্ধ করতে দেবেন না। এ সময় অনেকে কাফনের কাপড় পরিধান করে রাস্তায় বসে পড়েন।’

ভাটার মালিকরা বলেন, ‘হঠাৎ করে দেশীয় ইটভাটা বন্ধের সিদ্ধান্তে ইটভাটার সঙ্গে জড়িত হাজার হাজার শ্রমিক চরম বেকারত্বের ঝুঁকিতে পড়বেন। তারা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। ভাটাগুলো বন্ধ হলে তাদের আত্মহত্যা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না। তাই ইটকে শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে নীতিমালার আওতায় আনা জরুরি।’

রামগতি থানার ওসি কবির হোসেন জানান, ‘শ্রমিকরা ইটভাটা চালু করার জন্য বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করছে। তারা উপজেলার ভিতরে জড়ো হলে তাদের বের করে দেওয়া হয়। মানববন্ধনের কারণে সাময়িক যানজট সৃষ্টি হয়। শ্রমিকরা শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন শেষে চলে গেছে।’

এ ব্যাপারে জানতে গেলে রামগতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আমজাদ হোসেনের অফিসে পাওয়া যায়নি। তিনি জেলা প্রশাসক অফিসে গেছেন। একাধিকবার ফোন করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

Link copied!