সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২০, ২০২৫, ০৮:২৫ পিএম

সরিষাবাড়ীতে ৫ শতাধিক পরিবারের মুখে হাসি ফোটাল দোস্ত এইড

সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২০, ২০২৫, ০৮:২৫ পিএম

হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে সহায়তা দোস্ত এইড বাংলাদেশ সোসাইটির। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে সহায়তা দোস্ত এইড বাংলাদেশ সোসাইটির। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ৫ শতাধিক হতদরিদ্র পরিবারের মুখে হাসি ফোটাল মানবিক উন্নয়ন সংস্থা দোস্ত এইড বাংলাদেশ সোসাইটি।

সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুরে পৌরসভার বাউসী স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এসব পরিবারের মাঝে ফ্যামিলি ফুড প্যাকেট বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দোস্ত এইডের হেড অব অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড অ্যাডমিন কহিনুর আলম চৌধুরী। প্রধান অতিথি ছিলেন সরিষাবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহছেন উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সরিষাবাড়ী থানার সেকেন্ড অফিসার বিকাশ চন্দ্র সরকার।

দোস্ত এইডের প্রোজেক্ট ম্যানেজার আবুল কায়েসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন: সংস্থার অপারেশন ম্যানেজার জহুরুল ইসলাম, শিক্ষা অফিসার শওকত মিয়া, বাউসী উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ রবিউল ইসলাম, স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক প্রতিনিধি রমজান আলী ও আখতারুজ্জামান সোহাগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ, সাংবাদিক স্বপন মাহমুদ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

প্রতিটি পরিবারকে যে ফুড প্যাকেট দেওয়া হয়, তাতে ছিল—২৫ কেজি চাল, ৫ লিটার ভোজ্যতেল, ৫ কেজি আলু, ২ কেজি পেঁয়াজ, লবণ এবং বিভিন্ন প্রয়োজনীয় মসলা। সবমিলিয়ে প্রতিটি প্যাকেটের ওজন ছিল প্রায় ৪৫ কেজি।

সুবিধাভোগীরা খাদ্যসামগ্রী হাতে পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে বলেন, ‘এত পরিমাণ খাবার একসঙ্গে পাব, ভাবতেই পারিনি। এই সহায়তা আমাদের অনেক উপকারে আসবে। দোস্ত এইডের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।’

দোস্ত এইডের কর্মকর্তারা জানান, সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোই তাদের মূল লক্ষ্য। তারা মনে করেন, ‘মানবতার সেবাই প্রকৃত উন্নয়ন’।

২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংস্থাটি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পানি ও স্যানিটেশন, প্রতিবন্ধী পুনর্বাসন, দারিদ্র্য বিমোচন, জরুরি ত্রাণ সহায়তা, কোরবানি, গৃহ ও মসজিদ নির্মাণসহ বিভিন্ন খাতে ৮০০-রও বেশি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। এতে করে দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রায় ২৫ লাখ মানুষ সরাসরি উপকৃত হয়েছেন।

সংস্থার কর্মকর্তারা আরও জানান, ভবিষ্যতেও তারা টেকসই মানবিক উন্নয়ন ও সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে।

Link copied!