শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০৯:০৭ পিএম

বড়লেখায় স্কুলগেট থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০৯:০৭ পিএম

নিহত এমরান। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

নিহত এমরান। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

মৌলভীবাজারের বড়লেখায় এমরান আহমেদ (২৪) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের আজিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গেট থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে।

নিহত এমরান দক্ষিণ সুজানগর গ্রামের খলিল উদ্দিনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার সকালে আজিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গেটে গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় এমরানের লাশ ঝুলতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে তারা বিষয়টি এমরানের স্বজন ও পুলিশকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

ঘটনার আগে নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি স্ট্যাটাস দেন এমরান। সেখানে তিনি কারো মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে ক্ষমা চান এবং মৃত্যুর জন্য কাউকে দায়ী না করলেও প্রিয়জন ও পরিবারের অবহেলার কথা উল্লেখ করেন। ফেসবুক স্ট্যাটাস দেখে স্থানীয়দের ধারণা, পারিবারিক কোনো কারণে মানসিক চাপে ছিলেন এমরান। সে কারণেই হয়তো তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন।

নিহতের বাবা খলিল উদ্দিন জানান, ‘তার ছেলে এমরান আহমেদ রাত তিনটা থেকে সাড়ে তিনটার মধ্যে একটি গামছা ও একটি টর্চলাইট হাতে নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। মোবাইল ফোনও বাড়িতে রেখে যায়। সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ছেলের লাশ শনাক্ত করি। আমার বিশ্বাস, ইমরান আত্মহত্যা করেছে এবং যাওয়ার আগে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এর ইঙ্গিত দিয়েছে।’

বড়লেখা থানার ওসি মাহবুবুর রহমান মোল্লা বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে মৃত্যুর কারণ সন্দেহজনক মনে হয়েছিল। পরে সিসি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে ধারণা করা হচ্ছে এটি আত্মহত্যা। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এরপরও বিষয়টি আমরা তদন্ত করে দেখছি।’

Link copied!