সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কালকিনি (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২৫, ০৫:০৩ পিএম

বিএনপির দুই প্রার্থীর কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ১৫

কালকিনি (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২৫, ০৫:০৩ পিএম

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের দুই প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া।  ছবি - সংগৃহীত

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের দুই প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। ছবি - সংগৃহীত

মাদারীপুরে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী দুই প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়াসহ ব্যাপক সংর্ঘষের ঘটনা ঘটেছে। এতে জেলার সহকারী পুলিশ সুপার, কালকিনি থানার ওসিসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে কালকিনি উপজেলা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, মাদারীপুর-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মেজর রেজাউল করিম (অব.) দুপুরে শোডাউন করে কালকিনি উপজেলা চত্বরে প্রবেশ করেন। এ সময় তার সঙ্গে অন্তত দুই শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। তিনি উপজেলা চত্বরে শহীদ মিনার মঞ্চে দাঁড়িয়ে কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফ উল আরেফিন সরকারি শহীদ মিনার মঞ্চে বক্তব্য না দেওয়ার জন্যে রেজাউল করিমকে অনুরোধ করেন। পরে রেজাউলকে তার রুমে নিয়ে যায়।

বিষয়টি নিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহগণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক ও মনোনয়ন প্রত্যাশী আসিনুর রহমান খোকন তালুকদারের কর্মী ও কালকিনি পৌর ছাত্রদলের প্রচার সম্পাদক এইচএম তুহিনের সঙ্গে রেজাউল করিমের সমর্থকদের সঙ্গে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে মুহূর্তের মধ্যেই দেশীয় অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে উভয় গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় বিক্ষুদ্ধরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।

পরে খবর পেয়ে সহকারী পুলিশ সুপার চাতক চাকমাসহ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। এ ঘটনায় চাকত চাকমা, কালকিনি থানার ওসি সোহেল রানাসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় কালকিনিতে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

এ ব্যাপারে মাদারীপুরের সহকারী পুলিশ সুপার চাতক চাকমা জানান, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্যে ঘটনাস্থলে আসি। তবে দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে আমিসহ দুই জন আহত হয়েছি।’ বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে যেকোনো সময়ে আবারও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটতে পারে। পুলিশ প্রস্তুত আছে। তাই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে কালকিনি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফ উল আরেফিন জানান, ‘রেজাউল সাহেব বেশ কিছু লোকজন নিয়ে উপজেলা চত্বরে মিছিল করছিলেন। আমি গিয়ে তাকে অনুরোধ করে আমার রুমে নিয়ে আসি। পরবর্তীতে কিছু লোকজন এসে তাদের ওপরে হামলা করে।

তবে সংঘর্ষের বিষয় বিএনপি মনোনীত দুই প্রার্থীকে পাওয়া যায়নি। মোবাইলে ফোন দিলেও রিসিভ করেনি।’

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!