শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৮, ২০২৫, ০৫:০৯ পিএম

ভোলা-বরিশাল সেতুনির্মাণসহ ৫ দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৮, ২০২৫, ০৫:০৯ পিএম

সেতুর দাবিতে শাহবাগে ভোলাবাসী। ছবি- সংগৃহীত

সেতুর দাবিতে শাহবাগে ভোলাবাসী। ছবি- সংগৃহীত

ভোলা থেকে বরিশালের সঙ্গে সরাসরি যাতায়াত নিশ্চিত করতে সেতু নির্মাণসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন আন্দোলনকারীরা। শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) জুমার নামাজের পর বিভিন্ন স্থান থেকে মিছিল নিয়ে আন্দোলনকারীরা শাহবাগে জড়ো হতে থাকেন।

অবরোধের কারণে শাহবাগ এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। পরে আন্দোলনকারীরা শাহবাগ থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা অভিমুখে পদযাত্রার ঘোষণা দেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে শাহবাগ থেকে বাংলামোটরমুখী সড়কে ব্যারিকেড বসিয়ে সতর্ক অবস্থান নেয় পুলিশ। আন্দোলনকারীরা যমুনা অভিমুখে অগ্রসর হতে চাইলে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাদের থামিয়ে দেয়।

তাদের অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে—ভোলায় মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ, গ্যাস সংযোগ প্রদানসহ আরও কিছু উন্নয়ন-সংক্রান্ত দাবি।

আন্দোলনকারীরা জানান, তাদের প্রধান দাবি হলো ভোলা-বরিশাল সেতুনির্মাণ। ভোলার মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা এই সেতু, যা বাস্তবায়িত হলে দুই অঞ্চলের যাতায়াতে ব্যাপক উন্নতি হবে। তারা বলেন, দাবিগুলো ন্যায়সংগত হওয়ায় ভোলার প্রতিটি মানুষ এ আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। সরকার দ্রুত উদ্যোগ নেবে, এই প্রত্যাশা তাদের।

তারা আরও জানান, কয়েক দিন ধরে শাহবাগে পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। আজকের মিছিলে হাজারো মানুষ অংশ নিয়েছেন। ভোলা-বরিশাল সেতু চালু হলে দুই তীরের মানুষের যোগাযোগ ও জীবনযাত্রা অনেক সহজ হবে বলেও তারা উল্লেখ করেন।

ঢাকায় বসবাসরত ভোলার বাসিন্দাসহ অনেকেই বিভিন্ন ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে কর্মসূচিতে অংশ নেন।

আন্দোলনকারীদের কয়েকজন সাংবাদিকদের বলেন, ভোলা থেকে বরিশাল পর্যন্ত একটি সেতু অত্যন্ত জরুরি। নদী পারাপারে লঞ্চের ওপর নির্ভর করতে হয়, ফলে রাতে যাতায়াত প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। চিকিৎসাপ্রার্থী কাউকে ঢাকায় আনতেও অনেক সময় একটি সম্পূর্ণ দিন পার করতে হয়।

তারা জানান, আন্দোলনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ মানুষ ভোলা থেকে আগত বা কর্মসূত্রে ঢাকায় অবস্থান করছেন।

Link copied!