বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৪, ২০২৪, ০৯:২৬ এএম

আদানি গ্রুপ

বকেয়া পরিশোধে বাংলাদেশকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়নি

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ৪, ২০২৪, ০৯:২৬ এএম

বকেয়া পরিশোধে বাংলাদেশকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়নি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের কাছ থেকে পুরো বকেয়া পেতে ৭ দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে আদানি গ্রুপের কোম্পানি ‘আদানি পাওয়ার’। একটি পিআর ফার্মের মাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে আদানি পাওয়ার জানিয়েছে, আদানি সাত দিনের মধ্যে ৮০ থেকে ৮৫ কোটি ডলারের পূর্ণ পেমেন্ট দাবি করেনি। বিষয়টির সমাধানে আদানি বাংলাদেশের পিডিবির সঙ্গে পূর্ণ সহযোগিতা করছে।

রোববার (০৩ নভেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থা ইউএনবি।

এর আগে টাইমস অব ইন্ডিয়া তাদের এক প্রতিবেদনে দাবি করে, আদানি গ্রুপ বাংলাদেশকে বকেয়া পরিশোধের জন্য ৭ নভেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে। তারা বাংলাদেশের কাছে ৮৫০ মিলিয়ন ডলার পাবে। যা বাংলাদেশি অর্থে ১০ হাজার কোটি টাকার সমান।

সম্প্রতি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে ভারতের আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড লিমিটেড। সময়মতো বকেয়া বিল না পেয়ে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় রণধীর জয়সওয়ালের কাছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার ও আদানি পাওয়ার লিমিটেডের মধ্যকার ইস্যুতে ভারত সরকারের কোনো ভূমিকা নেই। এটি একটি বেসরকারি সংস্থা ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যকার চুক্তি। তাই এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই।

পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের তথ্য অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে আদানি প্ল্যান্ট অর্ধেক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। ১ হাজার ৪৯৬ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বর্তমানে একটি ইউনিট থেকে প্রায় ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে, যা জাতীয় উৎপাদনকে প্রভাবিত করেছে। এর আগে তারা বিদ্যুৎ সচিবকে চিঠি দিয়ে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (পিডিবি) ৩১ অক্টোবরের মধ্যে বকেয়া বিল পরিশোধ করতে বলেছিল।

বর্তমানে আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশ প্রায় ৮৫০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া রেখেছে। ৩১ অক্টোবরের মধ্যে এই পাওনা পরিশোধ এবং ভবিষ্যতের সরবরাহকৃত বিদ্যুতের অর্থপ্রাপ্তির নিশ্চয়তা হিসেবে ১৭০ মিলিয়ন ডলারের একটি লেটার অফ ক্রেডিট (এলসি) জমা দেওয়ার শর্ত দেয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এলসি খোলার উদ্যোগ নেয়। কিন্ত তা চুক্তিমতো হয়নি বলে দাবি করা হয়।

 

আরবি/জেআই

Link copied!