বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৯, ২০২৪, ০৪:৪৭ পিএম

বৈষম্যের প্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়ে সোচ্চার জনতা ব্যাংক

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৯, ২০২৪, ০৪:৪৭ পিএম

বৈষম্যের প্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়ে সোচ্চার জনতা ব্যাংক

ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে শুদ্ধাচার ফেরাতে চেষ্টা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। অন্যদিকে, আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যাংকিং নীতি পরিপন্থি ‘২৩ সালের প্রজ্ঞাপন’ জিইয়ে রেখেছে।

সেই প্রজ্ঞাপন বাতিল দাবিতে সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন জনতা ব্যাংক নির্বাহী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। রাজধানীর মতিঝিলে জনতা ব্যাংক ভবনের সামনে সরকারকে প্রজ্ঞাপন বাতিল করার আহ্বান জানান তারা। বাতিল করা না হলে বৃহৎ কর্মসূচি ঘোষণার কথাও বলেন জনতা ব্যাংক নির্বাহীরা।

তাদের দাবি, ব্যাংকিং খাতে চরম বৈষম্য সৃষ্টিকারী অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা ২৩ সালের সালের প্রজ্ঞাপন বাতিল করতে হবে। ব্যাংকে জি এম পদের নিয়াগ, পদোন্নতি ও পদায়ন স্ব স্ব ব্যাংক করবে। যা পূর্বে করা হয়েছিল। অন্য ব্যাংক থেকে জনতায় নতুন করে পদায়ন বন্ধ করতে হবে।

চাকরি শেষের পরে বিশেষ সুবিধা দিয়ে কাউকে অফিসে রাখার পক্ষে আমরা নই। তাই আমরা চুক্তিভিত্তিক কোন নিয়োগ দেখতে চাই না।

একই দাবিতে গত মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের কার্যালয়ে আবেদন করেন তারা। রাষ্ট্রায়ত্ত অন্য ব্যাংকগুলো পদোন্নতি বৈষম্যে ভেতরে ভেতরে ফুঁসলেও এখনো কোন কর্মর্সূচি ঘোষণা করেনি।

২০২৩ সালে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে নতুন প্রশাসক বসাতে আওয়ামী সরকার নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করে। সেই প্রজ্ঞাপন অনুসারে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদনে, অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত বাছাই কমিটির সুপারিশ এবং প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। যার ফলে নতুন নেতৃত্বে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলো থেকে হাজার-হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সেই বিতর্কিত প্রজ্ঞাপন এখনো বাতিল করেনি সরকার। যার কারণে রাষ্টায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে নীতি সুরক্ষার নামে লুটেরা নীতি বহাল। অন্যদিকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগসহ পাচারের পথও খোলা রয়েছে। একই সঙ্গে ব্যাংকিং খাতে বৈষম্য সৃষ্টি করছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন ব্যাংকের এসপিও ইকবাল হোসেন, এসপিও মো. শাহজাহান, সাইফুল আবেদিন সেলিম, ডিজিএম তৌহিদা আফরোজসহ অনেকে।

তাদের দাবি- অর্থ মন্ত্রলাণয়ের সাংঘর্ষিক এই সিদ্ধান্ত আমরা মানি না। অন্য ব্যাংক থেকে জনতা ব্যাংকে পদায়ন চলবে না। চুক্তিভিত্তিক সব নিয়োগ বন্ধ করতে হবে। আমাদের অনেক যোগ্য প্রার্থী রয়েছে, তাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেয়া হোক

আরবি/ এইচএম

Link copied!