লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তাজ উদ্দিনের প্রচেষ্টায় স্বল্প সময়ে লিডিং ইউনিভার্সিটি স্থায়ী সনদ পাওয়ার তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ রাগীব আলী। সিলেটের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় লিডিং ইউনিভার্সিটি স্থায়ী সনদ পেয়েছে। সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়-১ শাখার সহকারী সচিব মো. শাহ আলম সিরাজের প্রেরিত এক পত্রে এ তথ্য জানানো হয়।
পত্রে বলা হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ এর ধারা ১০ মোতাবেক লিডিং ইউনিভার্সিটি, সিলেট (রাগীব নগর, দক্ষিণ সুরমা, সিলেট-৩১১২) এর অনুকূলে স্থায়ীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন ও পরিচালনার জন্য সনদপত্র প্রদান করা হলো।
স্থায়ী সনদ প্রাপ্তিতে লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ রাগীব আলী এবং উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তাজ উদ্দিন এক বার্তায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও বিভাগসমূহ, বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ, সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা, প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকসহ শুভানুধ্যায়ীদের ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
স্থায়ী সনদ প্রাপ্তিতে লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ রাগীব আলীর পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা প্রদান এবং স্বল্প সময়ে এ সনদ প্রাপ্তির জন্য উপাচার্যকে ধন্যবাদ জানানোর জন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তাজ উদ্দিন।
উল্লেখ্য, সিলেটের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে লিডিং ইউনিভার্সিটি ২০০১ সালের ৪ মার্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাময়িক সনদ নিয়ে শিক্ষানুরাগী ড. সৈয়দ রাগীব আলীর প্রচেষ্টায় শিক্ষাকার্যক্রম শুরু করে। শুরুতে নগরের প্রাণকেন্দ্র বন্দর বাজারস্থ মধুবন ভবনে শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয়টির কার্যক্রম। ২০১৪ সাল থেকে সিলেটের দক্ষিণ সুরমার রাগীব নগরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যঘেরা মনোরম পরিবেশে স্থাপিত স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষাকার্যক্রম চলমান রয়েছে।

সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন