বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১১, ২০২৫, ০৮:৫৭ পিএম

ছোট্ট ভুলে এমপিও হারাচ্ছেন ১১ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১১, ২০২৫, ০৮:৫৭ পিএম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের লোগো। ছবি-সংগৃহীত

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের লোগো। ছবি-সংগৃহীত

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষকে (এনটিআরসিএ) ত্রুটিপূর্ণ চাহিদা পাঠানোর অভিযোগে এমপিও হারাচ্ছেন ১১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ শূন্যপদের তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে কর্তব্য পালনে নিষ্ঠা ও সতর্কতা অবলম্বন করেননি তারা। অবহেলা করে পাঠিয়েছেন প্যাটার্ন বহির্ভূত শিক্ষক শূন্যপদের চাহিদা। ফলে ওইসব প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা পড়েছেন বিপাকে।

ইতোমধ্যে দায়িত্বে অবহেলার জন্য তাদের কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেয়া হয়েছে। শোকজে কেনো তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার জবাব ১০ কার্যদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে দিতে হবে।

সোমবার (১১ আগস্ট) এনটিআরসিএ থেকে এই শোকজ নোটিশগুলো অভিযুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের পাঠানো হয়।

নোটিশে বলা হয়েছে, ৬ষ্ঠ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির আওতায় এনটিআরসিএ থেকে ২০২৪ সালের ৩০ অক্টোবর জারি করা ই-রিকুইজিশন বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অনলাইনে শিক্ষকদের শূন্যপদের চাহিদা পাঠানোর জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হয়েছে।

এ তালিকায় রয়েছে, ডা. মোসলেম উদ্দিন খান ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, টুনিয়াঘরা মহিলা আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ, সেরাজনগর মুনছর আলী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, ভাকুর্তা ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ, জগীর উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, ফুলিয়া দিগর দাখিল মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট, গোয়ালন্দ প্রপার হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক, দুর্বাডাঙ্গা বাটবিলা দারুস সুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসা, জমশেদ আলী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, আমগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও খালাশ পীর দারুল- হুদা ফাযিল মাদ্রাসা।

তাদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ৬ষ্ঠ নিয়োগ সুপারিশের জন্য প্রার্থীদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। নিয়োগ সুপারিশ কার্যক্রমের চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান প্রধানরা এসব পদ বাতিলের জন্য সম্প্রতি এনটিআরসিএর কাছে আবেদন করেছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবে শূন্য পদের তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে কর্তব্য পালনে নিষ্ঠা ও সতর্কতা অবলম্বন না করে অবহেলা প্রদর্শন করে প্যাটার্ন বহির্ভূত চাহিদা পাঠানোর কারণে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।

যা বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা ২০২১ এর ১৮ দশমিক ১ (ঘ) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এনটিআরসিএতে শিক্ষক-প্রদর্শকের চাহিদা দিলে সেসব পদে এনটিআরসিএ কর্তৃক সুপারিশ করা শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে। চাহিদা দেয়ার সময় পদটি এমপিও বা নন-এমপিও তা সুস্পষ্ট করে লিখতে হবে। প্যাটার্ন অতিরিক্ত চাহিদা দিলে শিক্ষকের শতভাগ বেতন-ভাতা প্রতিষ্ঠান থেকে নির্বাহ করতে হবে। এ শর্তের ব্যত্যয় ঘটলে প্রতিষ্ঠান প্রধানের বেতন-ভাতা স্থগিত করা হবে এবং কমিটির সভাপতির পদ শূন্য ঘোষণাসহ তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

উল্লিখিত প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে কেনো সুপারিশ করা হবে না তার ব্যাখ্যা ১০ কার্যদিবসের মধ্যে এনটিআরসিএর কাছে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।

Link copied!