শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৩০, ২০২৪, ০১:৩৭ এএম

স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে পালালেন স্ত্রী

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৩০, ২০২৪, ০১:৩৭ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

দ্বিতীয় বিয়ে করায় স্বামীকে নেশাজাতীয় দ্রব্য পান করিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় পুরুষাঙ্গ কেটে পালিয়েছেন তাঁর প্রথম স্ত্রী। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর ডেমরার বাদশা মিয়া রোডের আলতাফ হোসেনের আয়েশা স্বপ্ন বিলাস ভবনে ভুক্তভোগীর ফ্ল্যাটে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় ওই ভুক্তভোগী মো. তৌফিকুর রহমান (৪৩) রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে তাঁর প্রথম স্ত্রী ও তাঁর বড় বোনের মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার আসামিরা হলেন, তৌফিকুর রহমানের প্রথম স্ত্রী ও কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার চিথলিয়া গ্রামের মৃত খন্দকার সারোয়ার হোসেনের মেয়ে মোছা. রেহানা খাতুন (৪০) ও স্ত্রীর বড় বোনের মেয়ে কুষ্টিয়ার সদর থানার মিলপাড়া গ্রামের আব্দুল বারেকের মেয়ে মোছা. বেবি (৩৭)। বর্তমানে তাঁরা পলাতক রয়েছেন।

ভুক্তভোগীর বরাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে ডেমরা থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সুব্রত কুমার পোদ্দার বলেন, ২০ বছর পূর্বে রেহানার সঙ্গে বিয়ে হয় তৌফিকুর রহমানের। ওই সংসারে বর্তমানে তিন সন্তান রয়েছে। গত পাঁচ বছর যাবৎ তাদের মধ্যে ছোটখাটো বিষয়ে মনোমালিন্য চলতে থাকে। এসব কারণে রেহানা তার স্বামী তৌফিকুরকে দ্বিতীয় বিয়ে করতে বলেন। একপর্যায়ে তৌফিকুর ছয় মাস পূর্বে মোছা. হাজেরা খাতুন (২৪) নামে এক নারীকে বিয়ে করেন। সুব্রত কুমার আরও বলেন, দ্বিতীয় বিয়ের খবর পেয়ে রেহানা স্বামীর ওপর আরও ক্ষিপ্ত হন। এরপর তিনি বোনের মেয়ে বেবির সঙ্গে পরামর্শ করে স্বামীকে শায়েস্তা করার পরিকল্পনা করেন। গত ২৬ এপ্রিল ফজর নামাজের পরে রেহানা কৌশলে স্বামীকে বেলের শরবতের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য খাওয়ান। পরে ঘুমন্ত স্বামী তৌফিকুরের পুরুষাঙ্গ কেটে পালিয়ে যান।

এ ঘটনায় তাদের ১৩ বছরের মেয়ের তাকিয়া রহমান ও ভবনের দ্বিতীয় তলার ফ্ল্যাটের মালিক মোস্তাফিজুর রহমান সাঈদ ভুক্তভোগীকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন।

জানতে চাইলে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে ভুক্তভোগী তৌফিকুর রহমান ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।

Link copied!