বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৩০, ২০২৫, ১২:১৬ পিএম

চব্বিশের বন্যা ‘অস্বাভাবিক’ ছিল: প্রধান উপদেষ্টা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৩০, ২০২৫, ১২:১৬ পিএম

চব্বিশের বন্যা ‘অস্বাভাবিক’ ছিল: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা বেশ কয়েকবার বন্যার সম্মুখীন হয়েছিল। বিশেষ করে ফেনীসহ দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল। আকস্মিক সেই বন্যায় ভারতকে দায়ী করা হয়েছিল। অনেকেই বলেছিল নতুন সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে সীমান্তবর্তী বাঁধ খুলে দিয়েছিল দেশটি।  

সেই বন্যার বিষয় আবারও সামনে এনেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। শুধু  বিষয়টি সামনেই আনেননি, তিনি স্বাভাবিক বন্যা নিয়ে সংশয়ও প্রকাশ করেছেন।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে নিজ কার্যালয়ে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ২০২৪ সালের বন্যা স্বাভাবিক বন্যা ছিল না।

‘আমরা যখন সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করি সঙ্গে সঙ্গে বন্যা শুরু হয়। ঠিক বুঝতে পারছিলাম না এ জায়গায় কি বন্যা হবে। অন্যান্য বছর যে বন্যা হয়, এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন জায়গার বন্যা। এটা কত গভীরভাবে মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে, এটার কোনো ধারণা ছিল না।’

ওই অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা জেলার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ভার্চুয়ালি চাবি হস্তান্তর করেন প্রধান উপদেষ্টা। 

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বন্যা বেড়ে যাচ্ছিল। সবাই ত্রাণ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি, সাহায্যের জন্য সারা দেশ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এটা যে কত বড় বন্যা ছিল তা বুঝতে পেরেছি বন্যা চলে যাওয়ার অনেক পরে। বন্যায় যারা বাড়িঘর হারিয়েছিল, তাদের কোথাও যাওয়ার কোনো জায়গা ছিল না। নানাভাবে প্রস্তাব আসছিল, বাড়ির জন্য টাকা দিতে হবে। টাকা দেওয়ার ব্যাপারে আমি একটু শক্ত অবস্থান নিয়েছিলাম। টাকা দিতে গেলে এই টাকার ভাগ-বাটোয়ারা অনেক রকম হয়ে যাবে। যারা প্রাপ্য তাদের হাতে পৌঁছাবে না। তখন প্রস্তাব এসেছিল যে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে করার, সেই প্রকল্পের বিষয়ে জানা ছিল না, তবে নামটা জানা ছিল। তখন ভাবলাম যে এটা কী করা যায়, পরে জানলাম এটা সেনাবাহিনী করবে। তখন স্বস্তি পেলাম, আসলে টাকাটা সঠিকভাবে ব্যবহার হবে। 

তিনি বলেন, ভালো লাগছে যে, টাকাটার সঠিক ব্যবহার হয়েছে। ঘরটাও সঠিকভাবে নির্মাণ হয়েছে। অনেক সময় টাকা ব্যবহার করা হলেও গুণগতমান ঠিক হয় না। আজকে গুণগতমানের ব্যাপারেও আশ্বস্ত হলাম। আমরা যে টাকা দিয়েছিলাম তার অর্ধেক টাকাতে কাজটা হয়েছে। উল্টো খবর। সাধারণত যে টাকা দেওয়া হয়, তার দ্বিগুণ চাওয়া হয়। এখানে যা দেওয়া আছে তার অর্ধেক ব্যবহার হয়েছে। একটা আনন্দের খবর।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!