বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২২, ২০২৫, ০৪:৪৩ পিএম

শাওন-ডিবি হারুনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২২, ২০২৫, ০৪:৪৩ পিএম

শাওন-ডিবি হারুনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

হারুন উর রশিদ ও মেহের আফরোজ শাওন। ছবি-সংগৃহীত

সৎ-মা নিশি ইসলামের করা মামলায় অভিনেত্রী ও গায়িকা মেহের আফরোজ শাওন, সাবেক ডিবি (গোয়েন্দা পুলিশ) প্রধান মো. হারুন অর রশীদসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২২ মে) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ছানাউল্ল্যাহ এ আদেশ দেন। মামলার বাদীপক্ষের আবেদন আমলে নিয়ে আদালত এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।

নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- ডিএমপির সিটিটিসি ইউনিটের সাবেক এডিসি নাজমুল ইসলাম, শাওনের বাবা প্রকৌশলী মো. আলী, বোন মাহিন আফরোজ শিঞ্জন, সেঁজুতি, সাব্বির, সুব্রত দাস, মাইনুল হোসেন, পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, উপ-পরিদর্শক শাহ আলম ও মোখলেছুর রহমান মিল্টন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, এই ১২ আসামির মধ্যে সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া ও শাহ আলম জামিনে আছেন। বাকি ১০ জন পলাতক। গত ২২ এপ্রিল এই মামলায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

এদিন মামলার শুনানির তারিখ ধার্য ছিল। বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. পিন্টু আসামিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ সুমন জানান, বিচারাধীন অবস্থায় আসামিরা যেন দেশত্যাগ করতে না পারেন, সেই কারণেই এই আদেশ।

২০২৪ সালের ১৩ মার্চ নিশি ইসলাম নামের এক নারী ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়, ৫০ লাখ টাকা দেনমোহরে ইঞ্জিনিয়ার মো. আলী তাকে বিয়ে করেন, তবে পূর্বের বিয়ের তথ্য গোপন করেন।

অভিযোগে বলা হয়, আলীর প্রথম পক্ষের স্ত্রী ও সন্তানরা বিষয়টি জানার পর নিশিকে হুমকি, ভয়ভীতি ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়। ২৮ ফেব্রুয়ারি শাওনের বোন শিঞ্জন ও স্বামী সাব্বির বাদীর বাড়িতে গিয়ে বিয়ের তথ্য গোপন রাখার হুমকি দেন।

পরে ৪ মার্চ গুলশানের এক বাসায় শাওন ও অন্যান্য আসামিরা নিশিকে মারধর করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। এরপর ২৪ এপ্রিল ডিবি অফিসে নিয়ে গিয়ে আরও মারধরের অভিযোগ করা হয়, যেখানে তখনকার ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদও উপস্থিত ছিলেন।

অভিযোগে আরও বলা হয়, বাড্ডা থানার ওসিকে বাদীর নামে মাদক মামলায় গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন হারুন।

Link copied!