মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১, ২০২৫, ১০:৫৯ এএম

সোমবার ফের রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১, ২০২৫, ১০:৫৯ এএম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক।  পুরোনো ছবি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক। পুরোনো ছবি

 

ছয় সংস্কার কমিশনের দেওয়া প্রস্তাব নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে দ্বিতীয় দফার সংলাপে বসতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সোমবার (২ জুন) বিকেল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

কমিশনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই বিএনপি-জামায়াতসহ দেশের ৩২টি রাজনৈতিক দল ও জোটকে বৈঠকে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। কমিশনের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, সংস্কার কমিশনের ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সোমবার প্রধান উপদেষ্টার উপস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হবে।

কমিশনের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, দ্বিতীয় দফার আলোচনার প্রথম দিনে মূলত প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের মাধ্যমে দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে। এরপর মঙ্গলবার থেকে ধারাবাহিকভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সংলাপ শুরু হবে। প্রত্যেক দলের পক্ষ থেকে একজন করে প্রতিনিধি উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।

কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি বিদেশ সফর শেষে দেশে ফিরেছেন। কমিশনের কার্যক্রম পুনরায় শুরু হচ্ছে। আগের সংলাপগুলোয় যে বিষয়ের ওপর পূর্ণ বা আংশিক ঐকমত্য পাওয়া যায়নি, এবার সেসব ইস্যুতে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা কমিশনের আমন্ত্রণ পেয়েছি। ২ জুনের বৈঠকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আমাদের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন।

এর আগে, গত ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত প্রথম দফার আলোচনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন দেশের ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে ৪৫টি অধিবেশনে সংলাপ করে। যদিও তখন সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়নি, তবে কয়েকটি বিষয়ে আংশিক ঐকমত্য গড়ে ওঠে বলে জানায় কমিশন।

কমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, দ্বিতীয় দফার আলোচনায় প্রাধান্য পাবে সেসব বিষয়, যেগুলোর ওপর দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য রয়েছিল। যেমন- নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা, বিচার বিভাগীয় সংস্কার, দুর্নীতিবিরোধী কাঠামো, রাজনৈতিক সহনশীলতা, নির্বাচনী আচরণবিধি এবং সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়া।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!