শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ৩১, ২০২৫, ০৯:১১ এএম

আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ৩১, ২০২৫, ০৯:১১ এএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধের জন্য আজ বৃহস্পতিবার মুদ্রানীতি বিবৃতি (এমপিএস) ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।  কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সদর দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর আনুষ্ঠানিকভাবে এই এমপিএস ঘোষণা করবেন।

বুধবার (৩০ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  এর আগে মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছিল।

এসময় গভর্নর বর্তমান মুদ্রানীতির আওতায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে গতিশীল করতে বর্তমান এমপিএস এর ফলাফল সম্পর্কে অবহিত করবেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখ্য অর্থনীতিবিদসহ ব্যাংকের অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তারা সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬ দশমিক ৪ শতাংশ, যা গত ২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।  অথচ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ শতাংশ।  এমন বাস্তবতায় ঋণপ্রবাহের বর্তমান ধারা বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এর আগে গত ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) সময়ের জন্য এই মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।  সে সময় গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছিলেন, ২০২৪ ও ২০২৫ সাল বিনিয়োগ বৃদ্ধির বছর নয়।  মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এলে চলতি বছরের জুন শেষে ব্যাংকঋণের নীতি সুদহার কমানো শুরু হবে।

মূলত আগের সরকারের সময় থেকেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি অর্থনীতিকে চরমভাবে ভোগাচ্ছিল।

তাই সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার দফায় দফায় সুদের হার বাড়িয়ে গেছেন।  অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পরও এই ধারা অব্যাহত ছিল।  এতে মূল্যস্ফীতি কমার ক্ষেত্রে বড় কোনো প্রভাব না পড়লেও থমকে গেছে বিনিয়োগ।  ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা উচ্চ সুদের হারে বিনিয়োগ বিমুখ হয়েছেন।  যার প্রভাবে অর্থনীতিতে এক ধরনের মন্দা চলছে।

Shera Lather
Link copied!