বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৭, ২০২৫, ১১:৪৩ এএম

শ্রম মন্ত্রণালয়ের ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের ৮৯তম সভা অনুষ্ঠিত

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: আগস্ট ২৭, ২০২৫, ১১:৪৩ এএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

শ্রম আইন, ২০০৬ সংশোধনের লক্ষ্যে শ্রমিক, মালিক ও সরকারের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদ (টিসিসি)-এর ৮৯তম সভা। মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) ঢাকার এক হোটেলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি বলেন, শ্রমিক ও মালিক পক্ষের পরামর্শের ভিত্তিতে শ্রম আইন যুগোপযোগী করা হবে। এটি বাংলাদেশের শ্রম খাতের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ এবং আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হবে।

সভায় শ্রমিক ও মালিক পক্ষের প্রতিনিধিরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। উপস্থিত সবাই আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি সুসমন্বিত শ্রম আইন প্রণয়নের ওপর গুরুত্ব দেন। অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত এ সভায় সংশোধিত শ্রম আইন দ্রুত সম্পন্ন করার তাগিদ দেওয়া হয়।

সভায় বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন দূতাবাস, কানাডা হাই কমিশন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রতিনিধিরা। বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত জনাব লুৎফে সিদ্দিকী।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) নির্বাহী পরিচালক, শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের (বিইএফ) সভাপতি এবং টিসিসি সদস্যবৃন্দের মধ্যে তাসলিমা আক্তার, কোহিনুর মাহমুদ, বাবুল আকতার, নাজমা আক্তার, রাজেকুজ্জামান রতন, অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমানসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও শ্রম দপ্তরের কর্মকর্তারা।

বিশ্লেষকদের মতে, শ্রম আইন সংশোধনের এ উদ্যোগ বাংলাদেশের শ্রমবাজারকে আরও গতিশীল ও আন্তর্জাতিক মানসম্মত করবে। পাশাপাশি শ্রমিক-মালিক সম্পর্কের উন্নয়ন ও শিল্প খাতে স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
 

Link copied!