বুধবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২৫, ০৫:৪১ পিএম

আবরারকে ঘিরে ঢাবিতে সেমিনার ও চিত্র প্রদর্শনী

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২৫, ০৫:৪১ পিএম

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ছাত্রলীগের হাতে নির্মমভাবে নিহত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ঘিরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) আয়োজিত হয়েছে ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব: স্মরণে শহীদ আবরার ফাহাদ’ শীর্ষক সেমিনার ও চিত্র প্রদর্শনী।

মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় মর্যাদার প্রশ্নে দৃঢ় অবস্থানের প্রতীক শহীদ আবরারের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে তার স্মৃতিতে ঢাবির আর সি মজুমদার হলে ‘আধিপত্যবাদবিরোধী দিবস’ উপলক্ষে এর আয়োজন করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) উদ্যোগে আয়োজিত এই সেমিনার ও প্রদর্শনীতে উদ্বোধক ছিলেন আবরারের বাবা মো. বরকত উল্লাহ।

এতে সভাপতিত্ব করেন ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম। বিশেষ অতিথি ছিলেন রেজাউল করিম রনি, আবরারের ভাই আবরার ফাইয়াজ, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. মো. আব্দুর রব প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, আবরারের রক্তে শুধু অন্যায়ের প্রতিবাদই ঝরেনি, বরং তা হয়ে উঠেছে জাতীয় স্বার্থ রক্ষার দৃঢ় আহ্বান। তারা মনে করিয়ে দেন কোনো দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক যেন সার্বভৌম সিদ্ধান্তের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ণ না করে।

আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘আমার সঙ্গে আবরারের কিছু মিল আছে, আবার কিছু অমিলও আছে। আমরা দুই জনই বুয়েটের ছাত্র, দুই জনই শেরেবাংলা হলে ছিলাম, দুই জনই ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছি। এই মিলগুলো আমার কাছে গৌরবের। তবে অমিলের জায়গা হলো, শহীদ আবরার শহীদ হতে পেরেছেন, আমি পারিনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আবরারের পথেই আমাদের মুক্তির পথ। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে আবরার ফাহাদ শহীদ হয়েছেন।’

একই স্থানে আয়োজন করা হয় ‘স্মরণে মননে শহীদ আবরার ফাহাদ’ শীর্ষক চিত্র প্রদর্শনীর। প্রদর্শনীতে দেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় মর্যাদার প্রশ্নে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে শহীদ আবরারের জীবন ও আদর্শ ফুটে উঠেছে। এরপর পলাশী চত্বরে আগ্রাসনবিরোধী ৮ স্তম্ভের উদ্বোধন করা হয়।

প্রসঙ্গত, বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র আবরার থাকতেন শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে। সেখান থেকে ডেকে নিয়ে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে তাকে পিটিয়ে হত্যা করে বুয়েট ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। রাত ৩টার দিকে হলের সিঁড়ির করিডোর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

Link copied!