সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৯, ২০২৫, ০৬:৩১ পিএম

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী রাজনীতি করে গেছেন নোমান

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৯, ২০২৫, ০৬:৩১ পিএম

স্মৃতিচারণ সভায় বক্তারা। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

স্মৃতিচারণ সভায় বক্তারা। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

প্রয়াত সাবেক মন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ আল নোমান ছিলেন জীবন্ত সততার প্রতীক। ব্যক্তিজীবনে তিনি মানবিকতা ও নৈতিকতার ধারক-বাহক ছিলেন, আর রাজনৈতিক জীবনে রেখে গেছেন সততার উজ্জ্বল উদাহরণ। সাংস্কৃতিক বিপ্লবেও তাঁর অবদান ছিল অনস্বীকার্য। দেশের নেতৃত্বে তাঁর মতো নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছেন বক্তারা।

শুক্রবার (২৭ জুন) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক স্মৃতিচারণ সভায় এ কথা বলেন তারা। সভাটির আয়োজন করে আবদুল্লাহ আল নোমান জাতীয় স্মরণসভা কমিটি।

সভায় স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টার অর্থ বিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আসিফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‌‘আবদুল্লাহ আল নোমান শুধু একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন না, তিনি ছিলেন সততা, দক্ষতা এবং মূল্যবোধের এক অনন্য প্রতীক। বর্তমান সময়ে তাঁর মতো রাজনীতিকদের প্রয়োজন আরও বেশি।’

ব্র্যাকের চেয়ারম্যান ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জালালুর রহমান বলেন, ‘আবদুল্লাহ আল নোমান জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী রাজনীতি করে গেছেন। স্মৃতিচারণের এই আয়োজন আজকের বাংলাদেশে ভিন্ন এক প্রাসঙ্গিকতা বহন করে। বৈষম্যহীন সমাজ গঠনের যে স্বপ্ন তিনি দেখেছিলেন, তার পূরণে নতুন নেতৃত্বকে এগিয়ে আসতে হবে। এটাই হবে তাঁর প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা।’

সভায় আরও বক্তব্য রাখেন: সাবেক মহাপরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তর নাসির উদ্দিন আহমেদ, প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ড. নিতীশ সি দেবনাথ, উপাচার্য, চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অধ্যাপক মো. আলী আজাদী, প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি অধ্যাপক মোহাম্মদ সিকান্দার খান, সাবেক সচিব মোফাজ্জল করিম, টিভি ব্যক্তিত্ব খ. ম. হারুন, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ও আবদুল্লাহ আল নোমানের পুত্র সাঈদ আল নোমান, স্মরণসভা কমিটির সদস্য সচিব চন্দ্রময় মজুমদার মুৎসুদ্দি

সভায় স্বাগত বক্তব্যে চন্দ্রময় মজুমদার বলেন, ‘আবদুল্লাহ আল নোমানের ঘনিষ্ঠজনদের মুখে তাঁর স্মৃতি ও আদর্শ তুলে ধরার এই প্রয়াসে অনেক শিক্ষণীয় উপাদান সামনে আসবে।’

আবদুল্লাহ আল নোমানের সংক্ষিপ্ত জীবনবৃত্তান্ত উপস্থাপন করেন তাঁর কন্যা তাজনী নোমান। তিনি আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, ‘আমার বাবা শুধু একজন নেতা ছিলেন না, তিনি আমাদের কাছে সততার প্রতীক, মানবিকতার প্রতিচ্ছবি।’

অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান উপদেষ্টার অর্থ বিষয়ক সহকারী ফয়জে আহমদ তাইয়েব ও মনির হায়দার, সাবেক রাষ্ট্রদূত লিয়াকত আলী চৌধুরী, সাবেক সচিব রশিদুল হাই শামীম, সাবেক চেয়ারম্যান, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন জিয়াউল হক খন্দকার

সভাপতির ভাষণে সৈয়দ মাহমুদুল হক বলেন, ‘চট্টগ্রামের প্রতিটি উন্নয়নে আবদুল্লাহ আল নোমানের স্পর্শ রয়েছে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’

Link copied!