এশিয়া কাপেরে অঘোষিত সেমিফাইনালে পাকিস্তানের দেওয়া ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লে’তে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ। তানজিম হাসানকে বোল্ড করে বাংলাদেশের বিপদ বাড়িয়েছেন হারিস রউফ। ১০১ রানে ৮ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। পর পর দুই উইকেট হারিয়ে রীতিমত হারের পথে।
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে আটটায় শুরু হয় এই ম্যাচ। এ দিন টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ দল।
পাকিস্তানের দেওয়া ১৩৬ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১ রানের মাথায় টাইগার ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমনকে হারায় বাংলাদেশ। ইমন ফিরলে ক্রিজে আসেন তাওহিদ হৃদয়।
দলীয় ২৩ রানের মাথায় দায়িত্বহীন শট খেলে নিজের উইকেট বিনিয়ে দেন হৃদয়। পরপর উইকেট হারিয়ে যখন চাপে পড়ে যায় টাইগাররা। তখনই ফর্মে থাকা আরেক ব্যাটার সাইফের উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ।
শাহিন শাহ আফ্রিদির স্লোয়ার বলে রিভার্স স্কুপের চেষ্টায় ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ দিলেন শামীম হোসেন। বিপদ আরও বাড়ে বাংলাদেশের।
অবিশ্বাস্য এক শট খেলে লং অফে মোহাম্মদ নেওয়াজকে ক্যাচ দিলেন জাকের আলী। ৭৩ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ঘোর বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। ৯ বলে ৫ রান করেছেন জাকের। শেষ ৬ ওভারে ৬৩ রান দরকার বাংলাদেশের। ব্যাটিংয়ে নেমেছেন তানজিম।
আবরার আহমেদের করা ১৫তম ওভারে শামীম–তানজিম তুলেছেন ১২ রান। তাতে শেষ ৩০ বলে বাংলাদেশের প্রয়োজন দাঁড়িয়েছে ৫১ রান।
শাহিন আফ্রিদির করা ১৭তম ওভারে পঞ্চম বলটি ছিল স্লোয়ার। সেই বলে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে হুসেইন তালাতকে ক্যাচিং প্র্যাকটিস করালেন শামীম। ৯৭ রানে ৭ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। উইকেটে এখন তানজিম ও রিশাদ।
দলীয় ২৩ রানের মাথায় দায়িত্বহীন শট খেলে নিজের উইকেট বিনিয়ে দেন হৃদয়। পরপর উইকেট হারিয়ে যখন চাপে পড়ে যায় টাইগাররা। তখনই ফর্মে থাকা আরেক ব্যাটার সাইফের উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ।