মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৫, ২০২৫, ০৭:৩৮ পিএম

ক্রিকেটে দুর্নীতি

মঘীস আহমেদের পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা বহাল

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৫, ২০২৫, ০৭:৩৮ পিএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

ক্রিকেটে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত খেলোয়াড় এজেন্ট মঘীস আহমেদের পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা বহাল রেখেছে এক স্বাধীন সালিশকারী। আহমেদ তার বিরুদ্ধে আনা নিষেধাজ্ঞার আপিল করেছিলেন, কিন্তু সালিশকারী রাজ পার্কার সেই আপিল বাতিল করে মার্চ মাসে ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা কতৃক ঘোষিত আগের রায়কেই বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মঘীস আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে, তিনি একজন ইংলিশ কাউন্টি দলের প্রধান কোচকে একটি দুর্নীতিমূলক প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তার প্রস্তাব ছিল—নির্দিষ্ট খেলোয়াড়দের ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে নির্বাচিত করার বিনিময়ে কোচকে তার প্রাপ্য কমিশনের একটি অংশ দেওয়া হবে।

ইএসপিএন ক্রিকইনফোর প্রতিবেদনে জানা যায়, ওই কোচ দ্রুতই একই দিনে এই অনৈতিক প্রস্তাবের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে রিপোর্ট করেন। পরবর্তীতে একটি ট্রাইব্যুনাল মামলাটি গ্রহণ করে এবং আহমেদকে ইসিবির অ্যান্টি-করাপশন কোডের চারটি ধারা ভঙ্গের জন্য দোষী সাব্যস্ত করে।

নিষেধাজ্ঞার কার্যকারিতা: আহমেদকে ২৬ মার্চ, ২০২৫ তারিখ থেকে পাঁচ বছরের জন্য ‘অযোগ্য’ ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে প্রথম ৩০ মাস পুরোপুরি কার্যকর থাকবে এবং পরবর্তী ৩০ মাস স্থগিত থাকবে।

শর্তসাপেক্ষ স্থগিতাদেশ: স্থগিতাদেশ কার্যকর থাকবে যদি তিনি আর কোনো অপরাধ না করেন এবং অ্যান্টি-করাপশন শিক্ষা প্রোগ্রাম সম্পন্ন করেন।

এর আগে, আগস্ট মাসে তার এজেন্ট হিসেবে রেজিস্ট্রেশন স্থগিত করা হয়েছিল।

আহমেদ শুরু থেকেই সব অভিযোগ অস্বীকার করে ইসিবি ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তিনি আপিলে যুক্তি দিয়েছিলেন যে, ক্রিকেট ডিসিপ্লিন কমিশন (সিডিসি) এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে যা কোনো যুক্তিসঙ্গত ট্রাইব্যুনাল নেওয়ার কথা নয় এবং আইসিসি অ্যান্টি-করাপশন কোডের ব্যাখ্যায় আইনি ভুল করেছে।

তবে স্বাধীন সালিশকারী রাজ পার্কার এই আপিল বাতিল করে দেন। তিনি তার পর্যবেক্ষণে বলেন, ট্রাইব্যুনাল সমস্ত প্রমাণের সতর্ক পরীক্ষা ও অভিযোগকারী এবং মোঘীস আহমেদের বিশ্বাসযোগ্যতার মূল্যায়নের পরই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!