বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ৫, ২০২৫, ০২:৪৯ পিএম

ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের প্রতি ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: মার্চ ৫, ২০২৫, ০২:৪৯ পিএম

ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের প্রতি ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

ছবিঃ সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন, যদি তারা ‘অবৈধ বিক্ষোভে’ জড়িত থাকে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম দ্য জেরুজালেম পোস্ট থেকে জানা যায়, বুধবার (৫ মার্চ) ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন যে, বিক্ষোভে জড়িত কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বা স্কুলগুলোর ফেডারেল তহবিল বন্ধ করে দেওয়া হবে।  

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, যদি কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান "অবৈধ বিক্ষোভে" সহায়তা করে, তবে তারা সরকারি অনুদান হারাবেন। তিনি আরও সতর্ক করেছেন যে, এসব বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হবে, এবং উসকানিদাতাদের কারাগারে পাঠানো হতে পারে।  

ট্রাম্প বলেন, "যে কোনো স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় যদি এই ধরনের বিক্ষোভ অনুমোদন করে, তবে তাদের সরকারি তহবিল বাতিল করা হবে। যারা উত্তেজনা ছড়াবে, তাদের হয় জেলে পাঠানো হবে, নয়তো তাদের নিজ দেশে স্থায়ীভাবে ফেরত পাঠানো হবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, মার্কিন শিক্ষার্থীরা অপরাধের মাত্রার ওপর ভিত্তি করে হয় স্থায়ীভাবে বহিষ্কৃত হবে, নয়তো গ্রেপ্তার করা হবে।

ট্রাম্পের বক্তব্যে ‘অবৈধ বিক্ষোভ’ বলতে তিনি ঠিক কী বোঝাতে চেয়েছেন, তা স্পষ্ট করা হয়নি। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মূলত ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভকারীদের দমন করতেই এই হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।

এ ঘোষণার আগের দিন, ট্রাম্প প্রশাসন নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছিল। অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয়টি ‘ইহুদি শিক্ষার্থীদের হয়রানি’ রোধে ব্যর্থ হয়েছে। এর ফলে, প্রশাসন প্রতিষ্ঠানটির প্রায় ৫ কোটি ডলারের ফেডারেল তহবিল বাতিল করার পরিকল্পনা করছে।

ট্রাম্পের এই ঘোষণার প্রভাব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীদের ওপর কীভাবে পড়বে এবং এটি মার্কিন সমাজে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে, তা এখন সময়ই বলে দেবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!