শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৮, ২০২৫, ১০:১৯ এএম

ভয়ংকর হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ‘কিঞ্জহাল’ ছুড়ল রাশিয়া

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৮, ২০২৫, ১০:১৯ এএম

বিমানে রাখা আছে হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কিঞ্জহাল। ছবি- সংগৃহীত

বিমানে রাখা আছে হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কিঞ্জহাল। ছবি- সংগৃহীত

ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর একটি বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কিঞ্জহাল নিক্ষেপ করেছে রুশ সামরিক বাহিনী। শুক্রবার (২৭ জুন) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

কিঞ্জহাল হালকা, যুদ্ধবিমান থেকে নিক্ষেপযোগ্য এবং একইসঙ্গে বেশ ধ্বংসাত্মক ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। এটি শব্দের চেয়েও দ্রুতগতিসম্পন্ন।

পশ্চিমা বিশ্বে কিঞ্জহাল ‘ড্যাগার’ বা ছোরা নামে পরিচিত। রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র সর্বোচ্চ ৪৮০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।

রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ভাণ্ডারের সবচেয়ে শক্তিশালী ও নির্ভরযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম কিঞ্জহাল।

যে বিমানঘাঁটিতে কিঞ্জহাল ছোড়া হয়েছে, সেটি ইউক্রেনের পশ্চিমাঞ্চলে খেমিলনিৎস্কি এলাকার স্তারোকোনস্তানতিনোভ সামরিক ঘাঁটির অন্তর্ভুক্ত। কিঞ্জহালের পাশপাশি একাধিক বিস্ফোরকবাহী ড্রোন বিমানবন্দরটিকে লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে।

তবে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় বিমানঘাঁটির ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে। যদিও এতে বলা হয়েছে, গত ৭ দিনে ইউক্রেনের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে মোট ৬ বার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে।

কিন্তু ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।

২০১৫ সালে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে স্বাক্ষরিত মিনস্ক চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ক্রিমিয়া উপদ্বীপকে রুশ ভূখণ্ড হিসেবে ইউক্রেনের স্বীকৃতির প্রদান না করা, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্যপদের জন্য ইউক্রেনের তদবির- প্রভৃতি নানা ইস্যুতে কয়েক বছর টানাপোড়েন চলার পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী, যা এখনো চলছে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই অভিযানের নির্দেশ দিয়েছিলেন। সূত্র: আরটি

Link copied!