মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৭, ২০২৫, ১১:১১ এএম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার দাবি ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবারের

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৭, ২০২৫, ১১:১১ এএম

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার দাবি তুলেছে ইসরায়েলি জিম্মিদের পরিবারের একটি সংগঠন। দেশটির সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, গাজায় আটক ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে কাজ করছে ‘হোস্টেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিজ ফোরাম’ নামে একটি সংগঠন। সোমবার (৬ অক্টোবর) এই সংগঠনের পক্ষ থেকে নরওয়ের নোবেল কমিটিকে পাঠানো এক চিঠিতে দাবি করা হয়েছে, ট্রাম্প যা সম্ভব করেছেন তা অনেকেই অসম্ভব ভেবেছিলেন।

চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘আমরা দৃঢ়ভাবে অনুরোধ করছি, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হোক। কারণ তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন, শেষ জিম্মিকেও ঘরে ফিরিয়ে আনার আগ পর্যন্ত তিনি বিশ্রাম নেবেন না, থামবেন না।’

সংগঠনটি জানিয়েছে, ট্রাম্পের একটি সমন্বিত পরিকল্পনা বর্তমানে আলোচনার টেবিলে রয়েছে। এর লক্ষ্য হলো সব জিম্মিকে মুক্ত করা এবং চলমান এই ভয়াবহ যুদ্ধের ইতি টানা। ফোরাম বলেছে, ‘গত এক বছরে বিশ্বের শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মতো অবদান আর কারো নেই।’

এই আহ্বান এসেছে এমন এক সময়, যখন সোমবার থেকেই মিশরে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ শান্তি আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনাটি ট্রাম্পের ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনার ভিত্তিতে এগোবে বলে জানা গেছে। এর আগে ট্রাম্প নিজেও প্রকাশ্যে বলেছেন, তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার পেতে চান। তবে বিশ্লেষকদের মতে, তাঁর সে সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ। কারণ, ট্রাম্প সম্প্রতি দাবি করেছেন যে, তিনি মাত্র কয়েক মাসে ছয়-সাতটি যুদ্ধের সমাপ্তি টেনেছেন—যা ‘অতিরঞ্জিত’ দাবি বলে অভিহিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

তারপরও গাজায় আটক শতাধিক ইসরায়েলি জিম্মির পরিবারের কাছে ট্রাম্প এখন এক আশার নাম। তাঁদের বিশ্বাস, ট্রাম্পের উদ্যোগই হয়তো দীর্ঘদিনের এই রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে পারে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!