সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ৩০, ২০২৫, ০৪:৫২ পিএম

সুদানে সোনার খনিতে ধস, অর্ধশত শ্রমিকের মৃত্যু

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ৩০, ২০২৫, ০৪:৫২ পিএম

সুদানে সোনার খনি ধস, অর্ধশত শ্রমিকের মৃত্যু। ছবি- সংগৃহীত

সুদানে সোনার খনি ধস, অর্ধশত শ্রমিকের মৃত্যু। ছবি- সংগৃহীত

উত্তর-পূর্ব সুদানের নীল নদ রাজ্যের একটি অস্থায়ী সোনার খনি ধসে ৫০ জনের বেশি খনি শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এছাড়া অনেকেই আটকা পড়েছেন বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সুদানিজ মিনারেল রিসোর্সেস কোম্পানি।

রোববার (২৯ জুন) স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আলরাকোবার খবরে বলা হয়েছে, শনিবার নীল নদ রাজ্যের হাওয়েদ মরুভূমিতে ‘কারশ আল-ফিল’ খনিটি ধসে পড়ে। ফলে ৫০ জনেরও বেশি শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে, বাকিরা এখনও আটকা রয়েছেন।

তবে কতজন শ্রমিক ওই খনিতে কাজ করছিল, সঠিক সংখ্যা জানা যায়নি।

এক বিবৃতিতে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানিটি জানায়, বৃহস্পতিবার আটবারা ও হায়া শহরের মধ্যবর্তী মরুভূমিতে অবস্থিত ‘কারশ আল-ফিল’ খনিতে এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে পরিচালিত মাঠ পর্যায়ের তদন্তের ভিত্তিতে কোম্পানির পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে।

কোম্পানিটি ধসের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার জন্য একটি জরুরি সভা করে জানিয়েছে, কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা উদ্বেগ ও ধসের উচ্চ ঝুঁকির কারণে আগে খনিটি বন্ধ করে দিয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে তুর্কি সংবাদ সংস্থা আনাদোলু জানিয়েছেন, অনিয়ন্ত্রিত খনির কার্যকলাপের জন্য পরিচিত একটি প্রাথমিক স্থানে কাজ করার সময় খনি শ্রমিকদের উপর বিপুল পরিমাণ বালি ও পাথরের স্রোত পড়ে।

ধ্বংসস্তূপ থেকে কয়েক ডজন মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে ভারী যন্ত্রপাতির অনুপস্থিতি ও পেশাদার উদ্ধারকারী না থাকায় উদ্ধার প্রচেষ্টা ব্যাহত হচ্ছে।

দুই মাস আগে একই স্থানে ধসের ঘটনা ঘটেছিল, যার ফলে অনেক শ্রমিক আহত হয়। এই দুর্ঘটনায় সরকারি তদারকির দুর্বলতা ও কারিগরি খনির স্থানে দুর্বল অবকাঠামোর জন্য সমালোচনা নতুন করে শুরু হয়েছে, যেখানে হাজার হাজার মানুষ আনুষ্ঠানিক নিয়ন্ত্রণ বা সুরক্ষা মান ছাড়াই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে কাজ করে।

২০২৩ সালের এপ্রিলে বড় ধরনের সংঘাত শুরুর পর থেকে সুদানে অনানুষ্ঠানিক ও অনিয়ন্ত্রিত সোনার খনির বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। এই খাতে এখন ২০ লাখের বেশি মানুষ জড়িত, যারা দেশটির সোনা উৎপাদনের প্রায় ৮০ শতাংশ অবদান রাখে।

Shera Lather
Link copied!