মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৯, ২০২৫, ০৬:৩৬ পিএম

তুরস্কের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক জোরদার করছে জাপান

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১৯, ২০২৫, ০৬:৩৬ পিএম

ইস্তাম্বুলে সাহা এক্সপো প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ প্রদর্শনীতে বায়রাক্তার আকিনসি মানবহীন যুদ্ধ ড্রোন। ছবি- সংগৃহীত

ইস্তাম্বুলে সাহা এক্সপো প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ প্রদর্শনীতে বায়রাক্তার আকিনসি মানবহীন যুদ্ধ ড্রোন। ছবি- সংগৃহীত

প্রতিরক্ষা শিল্পে সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করতে তুরস্ক সফরে যাচ্ছেন জাপানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল নাকাতানি। মঙ্গলবারের (১৯ আগস্ট) সফরে তুর্কি তৈরি ড্রোন সরবরাহের সম্ভাবনাও আলোচ্যসূচিতে রয়েছে। এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।

টোকিও তার সেনাবাহিনীতে মানবহীন প্রযুক্তির (ড্রোন) ব্যবহার বাড়াতে চাইছে, আর এ সফরের মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মতো কোনো জাপানি প্রতিরক্ষামন্ত্রী তুরস্কে আনুষ্ঠানিক সফর করছেন। ন্যাটো সদস্য তুরস্ক ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বাইরেও অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী।

আঙ্কারার একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, নাকাতানি ও তুরস্কের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসার গুলার প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও প্রযুক্তিতে সহযোগিতা এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন।

এছাড়া দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে ইউনিট পর্যায়ে যোগাযোগ বাড়ানোর বিষয়ও আলোচনায় আসবে। বুধবার নাকাতানি ইস্তাম্বুল সফর করবেন বলেও জানানো হয়েছে।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বলেছে, সফরকালে নাকাতানি টার্কিশ অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ (টিইউএসএএস), নৌবাহিনীর জাহাজ নির্মাণ কারখানা এবং ড্রোন নির্মাতা বায়কারসহ বিভিন্ন প্রতিরক্ষা স্থাপনা পরিদর্শন করবেন। ড্রোন সংক্রান্ত আলোচনাও হবে, তবে তাৎক্ষণিক কোনো চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

তুর্কি কোম্পানিগুলো ইতোমধ্যেই ইউক্রেনসহ কয়েকটি দেশে ড্রোন সরবরাহ করেছে, আর জাপান নিজস্ব সেনাবাহিনীতে ড্রোন ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

কূটনৈতিক সূত্রের ভাষ্য, এক্ষেত্রে জাপান সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে তুর্কি ড্রোনও বিবেচনা করছে। উভয় দেশই ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন নিন্দা করলেও তুরস্ক মস্কোর সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে এবং পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞায় যোগ দেয়নি।

Link copied!