শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৫, ২০২৫, ০২:০০ এএম

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ অরলিন্সে ধরপাকড় চালাচ্ছে ডিএইচএস

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৫, ২০২৫, ০২:০০ এএম

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ অরলিন্সে  ধরপাকড় চালাচ্ছে  ডিএইচএস

নিরাপত্তাবিষয়ক হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের (ডিএইচএস) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা এখন নিউ অরলিন্সে। ডেমোক্র্যাট নিয়ন্ত্রিত নিউ অরলিন্স শহরে নতুন করে অভিবাসী ধরপাকড় অভিযান শুরু করেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। দেশটির নিরাপত্তাবিষয়ক হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ (ডিএইচএস) জানিয়েছে, এ অভিযানে ‘অবৈধ অপরাধী অভিবাসীদের’ লক্ষ্য করে অভিযান চালানো হবে। খবর টিআরটি ওয়ার্ল্ডের।

ডিএইচএস সেক্রেটারি ক্রিস্টি নোম সামাজিক মাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আমরা সবচেয়ে বিপজ্জনক অপরাধীদের দেশ থেকে সরিয়ে দেব।’ তিনি শহরের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ফেডারেল আইন অগ্রাহ্য করার অভিযোগও তোলেন। নিউ অরলিন্স ‘স্যান্কচুয়ারি সিটি’ হিসেবে পরিচিত, যেখানে স্থানীয় পুলিশ ফেডারেল অভিবাসন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সীমিত পর্যায়ে সহযোগিতা করে। এই অভিযান শুরু হলো এমন সময়ে, যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন যে তিনি দক্ষিণাঞ্চলীয় এ শহরে ন্যাশনাল গার্ড পাঠানোর পরিকল্পনা করছেন। এর আগে লস অ্যাঞ্জেলেস, ওয়াশিংটন ও মেমফিসেও তিনি এ ধরনের বাহিনী মোতায়েন করেন।

এদিকে নতুন নির্বাচিত মেয়র হেলেনা মোরেনো অভিযানের ধরন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, মুখোশ পরা ফেডারেল এজেন্টদের ব্যবহার জননিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করতে পারে। ‘পরিচয়হীন কেউ মানুষের কাছে গিয়ে তাদের ধরছে, আটক করছেÑ এটা সবার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ’Ñ মন্তব্য করেন তিনি। ডিএইচএস কর্মকর্তারা দাবি করছেন, অভিযানের লক্ষ্য বাসা-বাড়িতে হামলা, সশস্ত্র ডাকাতি, গাড়ি চুরি ও ধর্ষণের মতো অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা। তবে কেটো ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১ অক্টোবর থেকে আইসিইর হাতে যাদের আটক করা হয়েছে, তাদের মাত্র ৫ শতাংশের বিরুদ্ধে সহিংস অপরাধের রেকর্ড রয়েছে; আর ৭৩ শতাংশের কোনো অপরাধমূলক দ-ই নেই। এ কারণে স্থানীয় পর্যায়ে অভিযানের ন্যায্যতা ও যথাযথ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন ও উদ্বেগ বাড়ছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!