বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মেহেদী হাসান খাজা

প্রকাশিত: নভেম্বর ৫, ২০২৫, ১১:৩৩ পিএম

১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের লকডাউন

শোডাউনের নামে নৈরাজ্যের পাঁয়তারা মোকাবিলায় প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী!

মেহেদী হাসান খাজা

প্রকাশিত: নভেম্বর ৫, ২০২৫, ১১:৩৩ পিএম

শোডাউনের নামে নৈরাজ্যের পাঁয়তারা  মোকাবিলায় প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী!

  • শেখ হাসিনার রায় ঘোষণা ও নির্বাচনি প্রক্রিয়া বানচাল করাই লক্ষ্য
  • ১০ তারিখ থেকেই ঢাকার প্রবেশপথ, আবাসিক হোটেল, মেস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের হলে তল্লাশি চালাবে পুলিশ-র‌্যাব
  • ট্রাইব্যুনাল এলাকায় থাকবে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা
  • রাজনৈতিক দলের চাপ মোকাবিলার ক্ষেত্রে পুলিশ সদস্যদের প্রস্তুত করা হচ্ছে

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণার সম্ভাব্য তারিখ আগামী ১৩ নভেম্বর নির্ধারণ করেছেন আদালত। এই দিনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে বলে জানিয়েছে গোয়েন্দা সূত্র। এই আশঙ্কার পালে হাওয়া দিয়েছে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের একটি ভিডিও বার্তা। আগামী ১৩ তারিখ রাজধানী ঢাকায় লকডাউন ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, ‘আগামী ১৩ নভেম্বর পুরো ঢাকা শহরে লকডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করা হচ্ছে।’ এ লক্ষ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গোপনে ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছেন আওয়ামী নেতা-কর্মীরা। এদিকে আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচির বিষয়ে সজাগ রয়েছেন বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তর থেকেও দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা।

আগামী ১৩ নভেম্বর ঢাকা লকডাউন কর্মসূচি সফল করতে এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছেন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এই লক্ষ্যে সারা দেশ থেকে নেতাকর্মীদের ঢাকায় জড়ো হওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে সূত্র। ওই দিন রাজধানীতে শোডাউনের নামে নৈরাজ্যের পরিকল্পনা করছে আওয়ামী লীগ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, তাদের টার্গেট শেখ হাসিনার রায় ঘোষণায় বাধা সৃষ্টি এবং জাতীয় নির্বাচন বানচাল করা। অবশ্য এসব মোকাবিলায় প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, ১০ তারিখ থেকেই ঢাকার প্রবেশপথ, আবাসিক হোটেল, মেস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের হলে তল্লাশি ও বিভিন্ন অভিযান শুরু হবে। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৩০ জনকে গ্রেপ্তার ও আটক দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ১০ জন। তথ্যমতে, এবার নির্বাচন ঘিরে পুলিশের প্রস্ততি থাকলেও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে দলীয়ভাবে অনেক নেতা এসপি-ওসি পদায়নের তদবির করলেও এ ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতার পরিচয় দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।

আদালত সূত্রমতে, এর আগে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ গত বৃহস্পতিবার শেখ হাসিনাসহ বেশ কয়েকজনের মামলার রায়ের তারিখ নির্ধারণ করেন। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। আদালত সূত্রমতে, হাসিনার রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আদালতপাড়ায় এদিন অতিরিক্ত নিরাপত্তা জোরদার থাকবে। এসব বিষয় নিয়ে ওপরমহলের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা কাজ শুরু করছেন।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যমতে, শেখ হাসিনার রায়কে কেন্দ্র করে সারা দেশে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নাশকতা ও বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে সতর্ক ও কঠোর অবস্থানে রয়েছেন। দেশের মাটিতে কোনো রাজনৈতিক দলের কথিত লকডাউনের নামে নৈরাজ্য মোকাবিলায় যথেষ্ট প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।

সূত্রমতে, জুলাই-আগস্টের পর কয়েক মাস ধরে পুলিশ ব্যাপক সংকটে পড়ে। বর্তমানে সংস্থাটি শক্তিশালী হয়ে ওঠার চেষ্টার মধ্যে শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ফের সংকটে ফেলতে চায়। এসব নিয়ে পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা রূপালী বাংলাদেশকে জানান, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করাটা পুলিশের বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। এর মধ্যে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকা রাজনৈতিক দলগুলোর চাপও রয়েছে। এ ছাড়া নিজেদের সক্ষমতা, সীমিত জনবল, সাইবার হুমকি, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার এবং নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের নৈরাজ্য রোধ, মামলার রায়ও বিচার কার্যক্রমসহ পুলিশের নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে মনে করেছেন অপরাধ বিশ্লেষকেরা এভং পুলিশের সাবেক কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, আগামীতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পুলিশ কতটা প্রস্তুতি রয়েছে, তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। আওয়ামী সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত প্রায় সব নির্বাচন নিয়ে সমালোচনা রয়েছে। পুলিশ ও প্রশাসনের নানা বিতর্কিত কর্মকা-ের কারণে দেশের বেশির ভাগ মানুষ নির্বাচনবিমুখ হয়ে পড়েন। এবার যাতে উৎসবমুখর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়, সে জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে পুলিশের পক্ষ থেকে। ২০১৮ ও ২০২৪ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী বেশির ভাগ পুলিশ সুপারকে ইতিমধ্যে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, আগামী নির্বাচনে পুলিশ সদস্যরা যাতে কোনো দলের পক্ষে অবস্থান না নিয়ে পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করেন, তা নিশ্চিত করতে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। পুলিশের কনস্টেবল থেকে উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের নির্বাচনের আচরণবিধি, ভোটারের অধিকার, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা, আইন অনুযায়ী পুলিশের দায়িত্ব, নির্বাচনের আগে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ, নির্বাচনি সামগ্রী, ভোটকেন্দ্র ও বুথের নিরাপত্তা, মক নির্বাচন, নির্বাচনি সহিংসতা দমন ও নির্বাচন-পরবর্তী ব্যবস্থাপনা নিয়ে পুলিশ সদস্যরা প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। পাশাপাশি মনোবল চাঙা রাখতে নানা ধরনের মোটিভেশন দেওয়া হচ্ছে। তবে প্রশিক্ষণরত একাধিক কর্মকর্তা জানান, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে। পুলিশ ও প্রশাসন যতই প্রস্তুতি নিক, রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। সূত্রমতে, রাজনৈতিক দলের চাপ মোকাবিলার ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে আইন প্রয়োগের জন্য পুলিশ সদস্যদের প্রস্তুত করা হচ্ছে। সক্ষমতা বাড়াতে কৌশলগত নানা প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীদের মধ্যে মাত্র ৯ থেকে ১০ শতাংশ পুলিশ। সীমিত জনবলের সংকট কাটাতে স্থানীয় প্রশাসন ও সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করা হবে। এ ছাড়া ভুয়া খবর ছড়িয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করা, পুরোনো ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোসহ সাইবার হুমকি মোকাবিলায় ফরেনসিক দল গঠন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেষ্টা করবেন, সেটা মোকাবিলায় নির্বাচনের আগে গ্রেপ্তার অভিযান আরও জোরদার করা হবে।  বিদেশে পালিয়ে থাকা নেতাকর্মীদের তৎপরতার ওপরও নজরদারি করা হবে।

আগামী নির্বাচনে সম্ভাব্য সহিংসতা মোকাবিলায় পুলিশের উদ্বেগের একটা বড় কারণ হচ্ছে থানা ও ফাঁড়ি থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার না হওয়া। পুলিশ সদর দপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, এ পর্যন্ত হাজারের বেশি অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। নির্বাচনি সহিংসতায় এসব অস্ত্র ব্যবহৃত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। তাদের মতে, এসব অস্ত্রের কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কাছে যেতে পারে, কিছু পাহাড়ি কিংবা আরসার হাতে যেতে পারে। তাই নির্বাচনের আগে এসব অস্ত্র উদ্ধারে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ফ্যাসিবাদীরা শেখ হাসিনাকে রক্ষা করতে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, নির্বাচন ঘিরে পুলিশের প্রস্ততি ও চ্যালেঞ্জকে দুর্বল করতে কথিত লকডাউনের নামে নৈরাজ্যের যে পাঁয়তারা করছে, এসব শক্তভাবে দমন করবে প্রশাসন।

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, ‘আমরা ফ্যাস্টিদের সব ধরনের নৈরাজ্য প্রতিরোধ ও জনগণের জানমাল রক্ষায় শক্ত অবস্থানে রয়েছি। তা ছাড়া আগামী নির্বাচনে পুলিশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সক্ষমতা অর্জন ও ফ্যাসিস্টদের মোকাবিলা করা।’ তিনি বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের পর পুলিশ যে ভঙ্গুর অবস্থায় চলে গিয়েছিল, সেখান থেকে বর্তমান অবস্থানে নিয়ে আসাটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা চাই অন্তত নির্বাচনের সময় নিরপেক্ষ আর উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি করতে। আমাদের যে সক্ষমতা রয়েছে, তা দিয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাতে পারব বলে বিশ্বাস করি। এই চ্যালেঞ্জগুলো নিয়েই সামনে এগোব, সফল হব।’ র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান জানিয়েছেন, র‌্যাব সব সময় অপরাধীদের আতঙ্ক। তা ছাড়া দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিরোধে সক্ষমতার পরিচয় দিয়ে আসছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আবু নাসের মোহাম্মদ খালেদ বলেছেন, ১৩ নভেম্বর লকডাউনের ঘোষণা করেছে একটি রাজনৈতিক দল। তারা ঢাকায় শোডাউনের নামে নৈরাজ্যের পরিকল্পনা করতে পারে, যা মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের টার্গেট শেখ হাসিনার মামলার রায় এবং নির্বাচন বানচাল করাÑ এমন প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দায়িত্বশীল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ১০ তারিখ থেকেই ঢাকার প্রবেশপথ, আবাসিক হোটেল, মেস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সন্দেহজনক জায়গাগুলোতে ব্যাপক তল্লাশি হবে। ইতিমধ্যে মানুষের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার ও অপরাধীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। এ ছাড়া দেশের আইনশৃঙ্খলা সুষ্ঠু ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এসপি-ওসি পদায়নে নিরপেক্ষতার বিষয়টি বেশ গুরুত্বসহকারে দেখা হচ্ছে, যাতে করে পুলিশে কোনো ধরনের রাজনৈতিক প্রভাব অথবা স্বজনপ্রীতির সিন্ডিকেট গড়ে না ওঠে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, কথিত লকডাউনের নামে ঢাকায় নৈরাজ্যের সৃষ্টির যে উদ্যোগ নিয়েছে আওয়ামী লীগ, সেটা কঠোর হাতে দমন করতে প্রস্তুত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। এ ছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি জায়গায় মিছিল ও সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!