বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রাতের আঁধারে পাচার হচ্ছে সরকারি সার

কাজিপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ৯, ২০২৫, ০১:৫৬ এএম

রাতের আঁধারে পাচার  হচ্ছে সরকারি সার

সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে বিসিআইসি (বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন) অনুমোদিত দুটি রাসায়নিক সার ডিলারের বিরুদ্ধে সরকারি সার অনুমোদনবিহীন বাজারে পাচার এবং বেশি দামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে।

অভিযোগ রয়েছে, উপজেলার মেঘাই বাজারের ডিলার মেসার্স সমশের ট্রেডার্স সরকারি সার পাচার করছে কাজিপুর উপজেলা ছাড়াও সিরাজগঞ্জ সদর ও বগুড়া জেলার ধুনট এবং শেরপুর উপজেলায়। অন্যদিকে সোনামুখী বাজারের ডিলার মেসার্স বকুল ট্রেডার্স সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

জানা যায়, মেসার্স সমশের ট্রেডার্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি ইউসুফ আলীর অনুমোদিত সীমানা শুধু কাজিপুর সদর ইউনিয়ন। কিন্তু তিনি নিয়মিতভাবে ওই সীমা অতিক্রম করে উপজেলার বাইরে সরকারি সার পাচার করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাতের অন্ধকারে শত শত বস্তা সার বিভিন্ন ভ্যান ও নৌকাযোগে পাচার করা হয়। পাচারের সময় একাধিকবার সার জব্দ করা হলেও উপজেলা কৃষি অফিস কিংবা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।

এ বিষয়ে মেসার্স বকুল ট্রেডার্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিনিধি শফিউজ্জামান বলেন, আগে অনুমোদনবিহীন বিক্রেতার কাছে কয়েক বস্তা সার বিক্রি করেছি, তবে এখন বিক্রি বন্ধ রেখেছি।

সরকারি নির্ধারিত পাইকারি মূল্য প্রতি বস্তা ১ হাজার ৩৩০ টাকা হলেও মেসার্স বকুল ট্রেডার্স খুচরা বিক্রেতাদের কাছেও বিক্রি করছে ১ হাজার ৩৫০ টাকায় বলে অভিযোগ অনুমোদিত সার বিক্রেতাদের।

এ বিষয়ে কাজিপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, সরকারি সার নির্ধারিত সীমানার বাইরে বিক্রির অনুমতি নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এ কে এম মনজুরে মাওলা বলেন, সার পাচার বা বেশি দামে বিক্রির অভিযোগ মূলত উপজেলা কমিটি তদন্ত করে। তবে বিষয়টি জেলা অফিস থেকেও অনুসন্ধান করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জানানো হবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!