শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৫, ২০২৫, ০৬:৫৬ পিএম

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে স্থানীয়দের বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৫, ২০২৫, ০৬:৫৬ পিএম

আহতদের ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

আহতদের ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়ন সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর সন্ত্রাসীদের গুলিতে তিনজন আহত হয়েছেন।

শনিবার (১৫ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের পরে দুপুর দেড়টার দিকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

গুলিবিদ্ধরা হলেন- কাচিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের আয়ুব আলীর ছেলে শাজাহান মীর (৭০), ছিদ্দিক উল্লাহর ছেলে মোহাম্মদ আলী মৃধা (৬০) ও পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. নয়নের ছেলে অপূর্ব শুভ (১৭)।

স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে এক প্রভাবশালী মহল মেঘনা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। বালু উত্তোলনের ফলে স্থানীয়দের ভিটেমাটি নদীতে বিলীন হওয়ার আশঙ্কায় শতাধিক মানুষ নদীতে গিয়ে একটি ড্রেজার আটক করে।

এরপর স্পিডবোটযোগে একদল সন্ত্রাসী এসে এলোপাতাড়ি ছররা গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় তিনজন গুলিবিদ্ধ হন। আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ভোলা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়।

গুলিবিদ্ধ শাজাহান, মোহাম্মদ আলী ও শুভ বলেন, ‘মেঘনা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনের কারণে আমাদের ভিটেমাটি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। প্রতিবাদ জানাতে আমরা শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শতাধিক লোকের সঙ্গে নদীতে গিয়ে ড্রেজারটি আটক করি। পরে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সন্ত্রাসীরা স্পিডবোটে এসে আমাদের ওপর গুলি চালায়। প্রত্যেকের শরীরে একটি করে গুলি লাগে।’

ভোলা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. তৈয়বুর রহমান জানান, ‘দুপুর দেড়টার দিকে তিনজন গুলিবিদ্ধ রোগী জরুরি বিভাগে ভর্তি হন। প্রত্যেকের শরীরে একটি করে ছররা গুলি রয়েছে। তারা বর্তমানে শঙ্কামুক্ত এবং চিকিৎসা চলছে।”’

ভোলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল হক বলেন, ‘আহতদের ওপর হামলার খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থলে ফোর্স পাঠানো হয়েছে। মামলা হলে তদন্তের পর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Link copied!