বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রাজশাহী ব্যুরো

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১১, ২০২৫, ১০:৪০ এএম

৪০ ফিট খনন, সুড়ঙ্গ করছে উদ্ধার কর্মীরা

২১ ঘণ্টা পরও উদ্ধার হয়নি শিশু সাজিদ

রাজশাহী ব্যুরো

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১১, ২০২৫, ১০:৪০ এএম

চলছে উদ্ধারকাজ। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

চলছে উদ্ধারকাজ। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

রাজশাহীর তানোর উপজেলায় গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। শিশুটি যে গর্তে পড়ে গেছে, সেখানে তার পাশেই এস্কেভেটরের মাধ্যমে ৪০ ফুট গভীর খনন করা হয়েছে।

বর্তমানে ফায়ার সার্ভিসের রেসকিউ টিম খনন করা গর্ত থেকে সুড়ঙ্গ করে প্রবেশ করার চেষ্টা করছে। কারণ এরপর আর সরাসরি খনন কাজ চালানো সম্ভব হবে না।

ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট এখনো উদ্ধার তৎপরতায় নিয়োজিত আছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে প্রায় ২১ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও শিশুটিকে উদ্ধার করা যায়নি।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানান, এস্কেভেটরের মাধ্যমে চলমান খননকাজ শেষ হয়েছে। এখন খনন করা গর্ত থেকে সুড়ঙ্গ খুঁড়ে শিশুটি যে গভীর নলকূপের গর্তে আটকা রয়েছে সেখানে প্রবেশের চেষ্টা করা হচ্ছে।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক দিদারুল আলম বলেন, এস্কেভেটরের মাধ্যমে সেখানে ৪০ ফুট গভীর খনন করা হয়েছে। এখন রেসকিউ টিম সেই গর্তে সুড়ঙ্গ করে প্রবেশ করছেন।

সুড়ঙ্গ করার পরও যদি শিশুটিকে পাওয়া না যায়, তবে আর খনন করা সম্ভব হবে না। নলকূপের গভীরতা ১৫০-২০০ ফুট। নলকূপের ভেতরে যেকোনো জায়গায় শিশুটি আটকে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

উল্লেখ্য, বুধবার দুপুর ১টার দিকে পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যায় দুই বছরের সাজিদ। প্রথমে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হয়।

ঘণ্টাখানেকের মধ্যে তানোর ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এসে ভেন্টিলেশন সরবরাহ করে। পরে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে আরও চারটি ইউনিট এসে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে।

প্রথমে চার্জ ভিশন ক্যামেরা ব্যবহার করে গভীর নলকূপের গর্তে শিশুটির অবস্থান বোঝার চেষ্টা করা হলেও, ৩৫ ফুট গভীরে শিশুটির অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি। এরপর পাশেই এস্কেভেটর দিয়ে রাতভর খনন কাজ করা হয়।

বৃহস্পতিবার সকালে ৪০ ফুট খনন শেষে এখন সুড়ঙ্গ তৈরি করা হচ্ছে। এদিকে, এলাকার উৎসুক মানুষ শিশুটির জন্য দোয়া করছেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!