বুধবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১০, ২০২৫, ১০:২০ পিএম

শাশুড়ির তথ্যেই গ্রেপ্তার হন মোহাম্মদপুরে মা–মেয়ে হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত গৃহকর্মী

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১০, ২০২৫, ১০:২০ পিএম

নিহত মা-মেয়ে ও ঘাতক গৃহকর্মী আয়েশা। ছবি- সংগৃহীত

নিহত মা-মেয়ে ও ঘাতক গৃহকর্মী আয়েশা। ছবি- সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডে আলোচিত মা–মেয়ে হত্যাকাণ্ডের প্রধান সন্দেহভাজন গৃহকর্মী আয়েশাকে তার শাশুড়ির দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে ঝালকাঠির নলছিটির কয়ারচর গ্রামে দাদা শ্বশুরের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানার একটি টিম। এ সময় আয়েশার স্বামী রবিউল ইসলাম রাব্বিকেও গ্রেপ্তার করা হয়। স্থানীয়রা আয়েশার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

গ্রামবাসী জানায়, লঞ্চযোগে ঢাকা থেকে বরিশালে আসেন আয়েশা ও রাব্বি। পরে বুধবার সকাল ১০টার দিকে তাঁরা নলছিটি উপজেলার কয়ারচর গ্রামে দাদা রুস্তুম সিকদারের বাড়িতে পৌঁছান। প্রথমে কেউ তাঁদের চিনতে না পারলেও পরিচয় দেওয়ার পর দাদার ঘরেই ওঠেন তারা। ঘণ্টাখানের মধ্যেই মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ সেখানে গিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করে।

স্বজনদের দাবি, আয়েশার শাশুড়ি রুমা বেগম পুলিশকে জানান যে তাঁর ছেলে ও পুত্রবধূ নলছিটিতে দাদা বাড়িতে অবস্থান করছেন। সেই তথ্যের ভিত্তিতেই পুলিশ অভিযান চালায়।

মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) মো. আব্দুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে থানার নয় সদস্যের একটি টিম এ অভিযান পরিচালনা করে।

গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের নিজ বাসা থেকে লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজ (১৫)–এর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে সন্দেহভাজন হিসেবে গৃহকর্মী আয়েশাকে শনাক্ত করা হয়।

নিহত লায়লা আফরোজ ছিলেন গৃহিণী, আর মেয়ে নাফিসা মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী। নাফিসার বাবা এম জেড আজিজুল ইসলাম উত্তরা সানবীমস স্কুলের পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত।

Link copied!