বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২৫, ১২:৫৬ এএম

সন্ত্রাসী মামুন হত্যার অস্ত্র উদ্ধার, সীমান্ত থেকে ধরা দুই ভাড়াটে খুনি

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২৫, ১২:৫৬ এএম

সন্ত্রাসী মামুন হত্যার অস্ত্র উদ্ধার, সীমান্ত থেকে ধরা দুই ভাড়াটে খুনি

রাজধানীর পুরান ঢাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী তারিক সাইফ মামুন হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাদের মধ্যে রুবেল ও ইব্রাহিম সরাসরি গুলি করেন। তারা দুজনই ভাড়াতে খুনি। ভারতে পালানোর আগে সীমান্ত এলাকায় তাদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন পুলিশ। 

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দিবাগত রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান। তিনি বলেন, সূত্রাপুরে মামুন হত্যায় ব্যবহৃত দুটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে বিস্তারিত জানানো হবে।

এর আগে গত সোমবার (১০ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে সূত্রাপুরে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফটকের সামনে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয় মামুনকে। আদালতে হাজিরা শেষে ফেরার পথে এ হামলা ঘটে।

সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, সকাল ১০টা ৫৩ মিনিটে মামুন দৌড়ে হাসপাতালের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। পেছন থেকে দুইজন অস্ত্রধারী তাকে লক্ষ্য করে একযোগে গুলি চালায়। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তারা অস্ত্র কোমরে গুঁজে পালিয়ে যায়।

গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মামুনকে ন্যাশনাল মেডিক্যালে নেওয়া হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

সুরতহাল প্রতিবেদনে বলা হয়, মামুনের শরীরে সাতটি গুলির চিহ্ন ছিল। মাথার নিচে, পিঠে, বুকে এবং দুই হাতে গুলি লাগে। এর মধ্যে ছয়টি গুলি শরীর ভেদ করে বেরিয়ে যায়। 

পুলিশ জানায়, নিহত তারিক সাইফ মামুন রাজধানীর তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী ছিলেন। তিনি ‘ইমন-মামুন গ্রুপের’ নেতা ছিলেন এবং একসময় কুখ্যাত সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন।

পুলিশের ধারণা, অপরাধ জগতের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ইমন ও মামুনের বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। তদন্তে আরও উঠে এসেছে আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফের নাম। ১৯৯৭ সালে জোসেফের ভাই টিপু হত্যাকাণ্ডে মামুন ছিলেন আসামি। পুলিশ বলছে, পুরোনো শত্রুতার জেরেই মামুন টার্গেট কিলিংয়ের শিকার হতে পারেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!