বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২৫, ১১:০৪ পিএম

২০ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসে গ্রাহকসেবা বন্ধ

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৮, ২০২৫, ১১:০৪ পিএম

বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো। ছবি- সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো। ছবি- সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসে সঞ্চয়পত্র ও প্রাইজবন্ড বিক্রি, ছেঁড়া-ফাটা নোট বিনিময়, এ-চালানসহ সব ধরনের কাউন্টার সেবা আগামী ২০ নভেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে। কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নির্ধারিত তারিখের পর মতিঝিল অফিসে আর কোনো গ্রাহকসেবা কার্যক্রম চলবে না। তবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যাতে নির্বিঘ্নে এসব সেবা দিতে পারে, সে জন্য তদারকি আরও জোরদার করা হবে।

ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানায়, বিশ্বের কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংক সাধারণ মানুষের জন্য সরাসরি কাউন্টার সেবা পরিচালনা করে না। তাই সঞ্চয়পত্র, প্রাইজবন্ড, ছেঁড়া নোট বদল এবং এ-চালান গ্রহণসহ সব সেবা তফসিলি ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

এর আগে গত ২২ জুন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর মতিঝিল অফিসের ক্যাশ বিভাগ পরিদর্শন করে আধুনিকায়নের নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে গঠিত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী দীর্ঘদিন ধরে বিবেচনাধীন থাকা কাউন্টার সেবা বন্ধের সিদ্ধান্ত এবার বাস্তবায়ন হচ্ছে। আগের দুই গভর্নর একই উদ্যোগ নিলেও তা সময়োপযোগী না হওয়ায় কার্যকর হয়নি।

সম্প্রতি মতিঝিল অফিসে সার্ভার জালিয়াতির মাধ্যমে ২৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র আত্মসাত এবং আরও ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা ধরা পড়ে। এ ঘটনায় চারজনকে আসামি করে মামলা করা হয়। ঘটনার পর থেকেই সঞ্চয়পত্র বিক্রি বন্ধ রয়েছে।

বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, সঞ্চয় অধিদপ্তর ও পোস্ট অফিস থেকে সঞ্চয়পত্র বিক্রি করা যায়। প্রাইজবন্ডও সব ব্যাংকে পাওয়া যায়। ছেঁড়া নোট বদল ও অটোমেটেড চালান সেবা ব্যাংকগুলোই প্রদান করে থাকে। তবুও আস্থার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসেই প্রায় ৩০ শতাংশ সঞ্চয়পত্র পরিচালিত হতো।

এর আগেই ধাতব মুদ্রা বিনিময়, স্মারক মুদ্রা বিক্রি এবং অপ্রচলিত নোট সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিসহ কয়েকটি সেবা বন্ধ করেছে মতিঝিল অফিস। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিকল্পনা অনুযায়ী ধীরে ধীরে এসব সেবা অন্যান্য বিভাগীয় কার্যালয়েও বন্ধ করা হবে।

Link copied!