মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২২, ২০২৫, ০১:৪৩ পিএম

সেই শিক্ষকরা বেতন-ভাতা পাবেন, ফিরে পাবেন চাকরিও!

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২২, ২০২৫, ০১:৪৩ পিএম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের লোগো। ছবি- সংগৃহীত

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের লোগো। ছবি- সংগৃহীত

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জোর করে পদত্যাগ করানো হয় অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষকসহ বেশ কয়েকজনকে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে বেশ আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। সেই শিক্ষকদের বিষয়ে এবার ব্যবস্থা নিচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।

সোমবার (২১ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের শিক্ষকদের জোর করে পদত্যাগের পেছনে তাদের বিরুদ্ধে যৌক্তিক অভিযোগের তদন্ত প্রতিবেদন আইন ও বিধিবিধান অনুযায়ী নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের বেতন-ভাতা চালু থাকবে মর্মে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া জোর করে পদত্যাগ করা শিক্ষকদের বন্ধ বেতনভাতা যাদের চালু হয়েছে এবং যাদের এখনো বন্ধ রয়েছে তাদের তথ্য জরুরি ভিত্তিতে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে।

শিক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, অভিযোগের তদন্তে প্রমাণ না মিললে বেতনের পাশাপাশি সেইসব শিক্ষকরা তাদের চাকরিও ফিরে পাবেন।

এর আগে বলা হয়েছিল জোর করে পদত্যাগ, বহিষ্কৃত ও পলাতক শিক্ষকদের তথ্য গোপনকারী প্রতিষ্ঠান বা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সঙ্গে এসব শিক্ষকের তথ্য ১৩ মে-এর মধ্যে সফট কপি ও হার্ডকপি পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে। এ-সংক্রান্ত চিঠি সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধানকে পাঠানো হয়েছে।

পদত্যাগে বাধ্য হওয়া শিক্ষকদের বেতন-ভাতা নিয়মিত রাখতে ১৪ ও ২০ জানুয়ারি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য পৃথক দুটি নির্দেশনা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। যেখানে মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষা অধিদপ্তর ও বিভাগীয় কমিশনারদের জানানো হয়, জোরপূর্বক পদত্যাগের পেছনে যাদের বিরুদ্ধে যৌক্তিক অভিযোগ রয়েছে তাদের বিষয়ে বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মন্ত্রণালয় যথাযথ নির্দেশনা জারি করবে। তদন্ত প্রতিবেদন আইন ও বিধিবিধান অনুযায়ী নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের বেতন-ভাতা চালু থাকবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এই নির্দেশনা বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কার্যকর না হওয়ায় বিভিন্ন সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা দাবি জানিয়ে আসছিলেন কর্মস্থলে ফেরা ও বেতন-ভাতা চালুর ব্যাপারে।

Shera Lather
Link copied!